• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: এপ্রিল ১৯, ২০১৯, ০৭:৪০ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : এপ্রিল ১৯, ২০১৯, ০৭:৪০ পিএম

‘পাথর উত্তোলনে বান্দরবানের ৪শ ঝিড়ি ঝর্ণা নষ্ট হয়ে গেছে’

‘পাথর উত্তোলনে বান্দরবানের ৪শ ঝিড়ি ঝর্ণা নষ্ট হয়ে গেছে’

বান্দরবানের ৪শ ঝিড়ি ঝর্ণা নষ্ট হয়ে গেছে শুধু মাত্র পাথর উত্তোলনের ফলে। নদী থেকে পাথর উত্তোলন করার ফলে নদীগুলো আজ পানি শুন্য।  নদী জীবিত থাকলেই আমাদের নিশ্বাস থাকবে। পার্বত্য এলাকার নদী রক্ষায় বান্দরবানে অনুষ্ঠিত দুই দিনব্যাপী পার্বত্য নদী রক্ষা সম্মেলন একথা বলেন বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দলের সভাপতি মো. মনিরুল ইসলাম।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পার্বত্য এলাকার নদী রক্ষায় বান্দরবানে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী পার্বত্য নদী রক্ষা সম্মেলন। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন ও বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দলের যৌথ আয়োজনে বান্দরবানের হিলভিউ কনভেনশান হলে এই পার্বত্য নদী রক্ষা সম্মেলন শুরু হয়। 

অনুষ্ঠানে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন- জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য মনিরুজ্জামান, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সদস্য মালিক ফিদা আব্দুল্লাহ খান, বান্দরবানের জেলা প্রশাসক মো. দাউদুল ইসলাম, রাঙামাটির জেলা প্রশাসক এ কে এম মামুনুর রশীদ, খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলাম, ৬৯ পদাতিক ব্রিগেডের মেজর মোহাম্মদ ইফতেখার হোসেন, বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আলী হোসেন, বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দলের সভাপতি মো. মনিরুল ইসলাম, বান্দরবান জেলার সভাপতি অলক দাশ, সাধারণ সম্পাদক কামাল পাশা ও নদী গবেষক এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। 

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখতে গিয়ে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সদস্য শারমিন সোনিয়া মুরশিদ বলেন, আমাদের দেশের বিভিন্ন নদী দখল হয়ে যাচ্ছে, অবৈধ দখলদারদের দখলে চলে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন নদী। নদী দখলের ফলে নদীর পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দলের সভাপতি মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, পার্বত্য এলাকার নদী রক্ষায় আমাদের এগিয়ে আসতে হবে। বান্দরবানের অন্যতম নদী সাঙ্গু নদীর রক্ষায় আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। 

কেএসটি