• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
প্রকাশিত: জুলাই ২৬, ২০১৯, ০৪:০৪ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : জুলাই ২৬, ২০১৯, ০৪:০৭ পিএম

ঠাকুরগাঁও জেলা দলের অভিযোগ মিথ্যা : সোহাগ

ঠাকুরগাঁও জেলা দলের অভিযোগ মিথ্যা : সোহাগ
বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ। ফাইল ফটো

জেএফএ কাপ অনূর্ধ্ব-১৪ জাতীয় নারী চ্যাম্পিয়নশিপে ঠাকুরগাঁও নারী ফুটবলারদের ফাইনাল খেলার পূর্ব মূহুর্তে এক বিতর্কিত সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে বাদ দিয়ে সমালোচনার ঝড় তুলেছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। 

গত ১৯ জুলাই কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত জেএফএ কাপ অনূর্ধ্ব-১৪ নারী ফুটবলের ঘটনাবহুল ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর। টাইব্রেকারে তারা ৪-২ গোলে হারায় ময়মনসিংহকে। নির্ধারিত সময়ের খেলা গোলশূন্য ছিল। তবে ফাইনালে ময়মনসিংহ নয় খেলার কথা ছিল ঠাকুরগাঁওয়ের।

গণমাধ্যমের কাছে ঠাকুরগাঁওয়ের ফুটবলাররা জানিয়েছিল, তাদেরকে ফাইনাল থেকে অনৈতিকভাবে বঞ্চিত করা হয়েছে। তারা ফাইনালে উঠলেও ময়মনসিংহকে খেলার সুযোগ করে তাদেরকে বাদ দেয়া হয়েছে। 

খবরে প্রকাশ, ফাইনাল খেলতে না দেয়ায় বাফুফের হঠকারী সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানানোয় পুলিশ দিয়ে কিশোরী ফুটবলারদের আটকে রাখে বাফুফে। এই ঘটনার ছবি এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেই সঙ্গে বাফুফের এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণে উঠেছে সমালোচনার ঝড়। 

তবে ফাইনালের দিন ঘটে যাওয়া ঘটনার প্রেক্ষিতে ঠাকুরগাঁও জেলা দলের বেশিরভাগ অভিযোগই মিথ্যা বলে দাবি করেছে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) এক সংবাদ সম্মেলনে সোহাগ বলেছেন, তাদের (ফুটবলারদের) অত্যাচার করা হয়েছে এটা ডাহা মিথ্যা কথা। তাদেরকে অত্যাচার করা হয়েছে, রুমে আটকে রাখা হয়েছে- আমি বিষয়গুলো অস্বীকার করছি। এমনটা মোটেও করা হয়নি। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কারোর এমন আস্পর্ধা নেই যে মেয়েদের সঙ্গে এমন ব্যবহার করবো। পুলিশ মোটেও তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেনি। বরং তারাই পুলিশদেরকে সরিয়ে দিয়ে গেট খুলে তারা অবৈধভাবে মাঠে ঢুকেছিল।  

এদিকে, ঠাকুরগাঁও জেলা দলের বিপক্ষে ডিসিপ্লিনারি পদক্ষেপ নেয়া হবে কি না, তা দ্রুতই জানা যাবে বলে জানিয়েছেন আবু নাঈম সোহাগ।

আরআইএস 

আরও পড়ুন