• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
প্রকাশিত: অক্টোবর ১৭, ২০১৯, ০২:১৪ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : অক্টোবর ১৭, ২০১৯, ০২:২৯ পিএম

‘আমাকে দেশের জন্য আরও কাজ করতে হবে’

‘আমাকে দেশের জন্য আরও কাজ করতে হবে’
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের- ফাইল ছবি

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন,আমি যেহেতু মরিনি তাই দেশের জন্য আরো কাজ করতে হবে। অনেকটা অলৌকিকভাবে বেঁচে আছি। 

বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার দোগাছি পদ্মাসেতুর সার্ভিস এরিয়া-১ এলাকায় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ মতো কাজ করে যাচ্ছি। আল্লাহর ইচ্ছা হলে পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজের সমাপ্ত হয়তো দেখে যেতে পারবো। এই প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার প্রকল্প। এই কাজটি যত দ্রুত শেষ করা যায়, সে ব্যাপারে আমাদের চেষ্টার কমতি নেই।

সেতুমন্ত্রী বলেন, রেলওয়ে স্ল্যাবের জন্য মোট দুই হাজার ৯৫৯টি প্রি-কাস্ট স্ল্যাবের প্রয়োজন হবে। এরমধ্যে দুই হাজার ৮৯১টি স্ল্যাব তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। নভেম্বর মাসের দিকে বাকি স্ল্যাব তৈরির কাজ শেষ হবে। রেলওয়ে স্ল্যাব ৩৬১টি ইতোমধ্যে স্থাপন করা হয়েছে। মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তে ভায়াডাক্টের পাইলিং পিয়ার ক্যাপের কাজ শেষ। বর্তমানে গার্ডার ও রেলওয়ে স্ল্যাব স্থাপনের কাজ চলছে। মাওয়া ও জাজিরায় ভায়াডাক্টের জন্য মোট ৪৩৮টি সুপার টি গার্ডার প্রয়োজন হবে। এরমধ্যে ১৫৫টি গার্ডারের কাজ সমাপ্ত হয়েছে। এছাড়া ৫৬টি জাজিরা প্রান্তে বসানো হয়েছে। রেলওয়ে ভায়াডাক্টের জন্য মোট ৮৪টি আই গার্ডারের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ওই গার্ডারের মধ্যে জাজিরায় ৪২টি স্থাপন করা হয়েছে। মূল সেতুর কাজের চুক্তিমূল্য ১২ হাজার ১৩৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। এরমধ্যে ব্যয় হয়েছে ৯ হাজার ২০১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।

পদ্মাসেতুর অগ্রগতির বিষয়ে তিনি বলেন, মূল সেতুর বাস্তব কাজের অগ্রগতি ৮৪ শতাংশ। আর্থিক অগ্রগতি ৭৫ শতাংশ। মূল সেতুর সব পিলারের পাইল ড্রাইভিংয়ের কাজ সমাপ্ত। ৪২টি পিলারের মধ্যে ৩২টি পিলারের কাজ সমাপ্ত হয়েছে। চীন থেকে মাওয়ায় এখন পর্যন্ত ৩১টি স্প্যান এসেছে। এরমধ্যে ১৪টি স্প্যান স্থাপন করা হয়েছে পিলারের ওপর। ১৫তম স্প্যান জাজিরা প্রান্তে ২৩-২৪ নম্বর পিলারের ওপর বাসানোর কার্যক্রম চলছে। এছাড়া চারটি স্প্যান কন্সট্রাকশন ইয়ার্ডে ও ১০টি স্প্যান পদ্মার চর এলাকায় আছে স্থাপনের অপেক্ষায় রয়েছে।

তিনি বলেন, নদীশাসন কাজের বাস্তব অগ্রগতি ৬৩ শতাংশ ও আর্থিক অগ্রগতি ৫০.৪০ শতাংশ। মোট ১৪ কিলোমিটার নদীশাসন কাজের মধ্যে ০৬.৬০ কিলোমিটার সম্পন্ন হয়েছে। নদীশাসন কাজের চুক্তিমূল্য ৮৭০৭.৮১ কোটি টাকা এবং এ পর্যন্ত ব্যয় চার হাজার ৩৮৮.৪৬ কোটি টাকা। সংযোগ সড়কের কাজের অগ্রগতি শতভাগ সম্পন্ন। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৭৪ শতাংশ।  ২০২১ সালের জুনের মধ্যে এই সেতুর কাজ সম্পন্ন হবে।

সেতুমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ মতো কাজ করে যাচ্ছি। আল্লাহর ইচ্ছা হলে পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজের সমাপ্ত হয়তো দেখে যেতে পারবো। এই প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার প্রকল্প। এই কাজটি যত দ্রুত শেষ করা যায়, সে ব্যাপারে আমাদের চেষ্টার কমতি নেই।

সেতুমন্ত্রী বলেন, রেলওয়ে স্ল্যাবের জন্য মোট দুই হাজার ৯৫৯টি প্রি-কাস্ট স্ল্যাবের প্রয়োজন হবে। এরমধ্যে দুই হাজার ৮৯১টি স্ল্যাব তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। নভেম্বর মাসের দিকে বাকি স্ল্যাব তৈরির কাজ শেষ হবে। রেলওয়ে স্ল্যাব ৩৬১টি ইতোমধ্যে স্থাপন করা হয়েছে। মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তে ভায়াডাক্টের পাইলিং পিয়ার ক্যাপের কাজ শেষ। বর্তমানে গার্ডার ও রেলওয়ে স্ল্যাব স্থাপনের কাজ চলছে। মাওয়া ও জাজিরায় ভায়াডাক্টের জন্য মোট ৪৩৮টি সুপার টি গার্ডার প্রয়োজন হবে। এরমধ্যে ১৫৫টি গার্ডারের কাজ সমাপ্ত হয়েছে। এছাড়া ৫৬টি জাজিরা প্রান্তে বসানো হয়েছে। রেলওয়ে ভায়াডাক্টের জন্য মোট ৮৪টি আই গার্ডারের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ওই গার্ডারের মধ্যে জাজিরায় ৪২টি স্থাপন করা হয়েছে। মূল সেতুর কাজের চুক্তিমূল্য ১২ হাজার ১৩৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। এরমধ্যে ব্যয় হয়েছে ৯ হাজার ২০১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।

পদ্মাসেতুর অগ্রগতির বিষয়ে তিনি বলেন, মূল সেতুর বাস্তব কাজের অগ্রগতি ৮৪ শতাংশ। আর্থিক অগ্রগতি ৭৫ শতাংশ। মূল সেতুর সব পিলারের পাইল ড্রাইভিংয়ের কাজ সমাপ্ত। ৪২টি পিলারের মধ্যে ৩২টি পিলারের কাজ সমাপ্ত হয়েছে। চীন থেকে মাওয়ায় এখন পর্যন্ত ৩১টি স্প্যান এসেছে। এরমধ্যে ১৪টি স্প্যান স্থাপন করা হয়েছে পিলারের ওপর। ১৫তম স্প্যান জাজিরা প্রান্তে ২৩-২৪ নম্বর পিলারের ওপর বাসানোর কার্যক্রম চলছে। এছাড়া চারটি স্প্যান কন্সট্রাকশন ইয়ার্ডে ও ১০টি স্প্যান পদ্মার চর এলাকায় আছে স্থাপনের অপেক্ষায় রয়েছে।

তিনি বলেন, নদীশাসন কাজের বাস্তব অগ্রগতি ৬৩ শতাংশ ও আর্থিক অগ্রগতি ৫০.৪০ শতাংশ। মোট ১৪ কিলোমিটার নদীশাসন কাজের মধ্যে ০৬.৬০ কিলোমিটার সম্পন্ন হয়েছে। নদীশাসন কাজের চুক্তিমূল্য ৮৭০৭.৮১ কোটি টাকা এবং এ পর্যন্ত ব্যয় চার হাজার ৩৮৮.৪৬ কোটি টাকা। সংযোগ সড়কের কাজের অগ্রগতি শতভাগ সম্পন্ন। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৭৪ শতাংশ।  ২০২১ সালের জুনের মধ্যে এই সেতুর কাজ সম্পন্ন হবে।

বিএস