• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: নভেম্বর ৮, ২০১৯, ০৩:৩৬ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : নভেম্বর ৮, ২০১৯, ০৩:৩৬ পিএম

শিক্ষার্থীর কান্না দেখে কেন্দ্রে ঢুকতে দিলেন উপাচার্য

শিক্ষার্থীর কান্না দেখে কেন্দ্রে ঢুকতে দিলেন উপাচার্য
দেরিতে এসে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢুকতে না পারায় কান্নায় ভেঙে পড়েন ফারহানা - ছবি : জাগরণ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষা শেষ হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত চলে এই ভর্তিযুদ্ধ। তবে নির্ধারিত সময়ের পর কয়েকজন শিক্ষার্থী ভর্তিকেন্দ্রে ঢুকতে চাইলে তাদের নিষেধ করা হয়। বাধা পেয়ে এক শিক্ষার্থী কান্নায় ভেঙে পড়লে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ‘মানবিক বিবেচনায়’ তাকে পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকতে দেন।

জানা যায়, ওই ছাত্রীর নাম ফারহানা খানম। বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ১০টা বাজার ১৮ মিনিট পর আসায় ঢুকতে না পেরে তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। তার সাথে আসা অভিভাবক জানান, ঢাকা থেকে ভোর ৪টায় রওনা দিয়ে যানজটে পড়ে দেরি হয় তাদের। দেরিতে আসায় তাদের ঢুকতে বাধা দেন নিরাপত্তারক্ষীরা। পরে অবশ্য কান্নায় ভেঙে পড়ায় বিষয়টিতে উপাচার্য হস্তক্ষেপ করেন। মানবিক বিবেচনায় প্রায় ৩০ মিনিট পর ঢুকতে দেয়া হয় তাকে। একই সাথে আরও একজন দেরিতে আসা ছাত্রীকে পরীক্ষা দিতে দেয়া হয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী বলেন, ‘মেয়েটি কান্নাকাটি করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করেছে। মানবিক দিক বিবেচনায় তাকে সুযোগ দেয়া হয়েছে। এমন চার-পাঁচজন ছাড়া মোটামুটি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্ন হয়েছে।'

প্রসঙ্গত, ‘এ’ ইউনিটে (বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদ) সাতটি বিভাগে মোট ৩৫০টি আসনে ভর্তির জন্য আবেদন জমা পড়েছে ২৬ হাজার ৯৭৫টি। প্রতি আসনের বিপরীতে ৭৭ জন ভর্তিচ্ছু আবেদন করেছেন।

এনআই

আরও পড়ুন