• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪, ২ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: নভেম্বর ১৭, ২০১৯, ০৬:৪১ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : নভেম্বর ১৭, ২০১৯, ০৬:৪১ পিএম

৪৬ দিন পর ৪ জনের মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশ

৪৬ দিন পর ৪ জনের মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশ

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট বাজারে রেকটিফাইড স্পিরিট পান করে মৃত্যুর ঘটনায় ময়নাতদন্ত ছাড়া দাফনের ৪৬ দিন পর ৪ জনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

নোয়াখালী জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তন্ময় দাস মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশ দেন। লাশ উত্তোলনের বিষয়ে নোয়াখালীর পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার, নোয়াখালীর নেজারত ডেপুটি কালেক্টর এবং কোম্পানীগঞ্জ থানার এসআই শিশির কুমার বিশ্বাসকে অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুলিপি প্রেরণ করেছেন নোয়াখালী জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক।

যে চারজনের লাশ উত্তোলন করা হবে তারা হচ্ছেন চরকাঁকড়া গ্রামের মৃত আবদুল আজিজের ছেলে মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক (৭০), সিরাজপুর গ্রামের রইসুল হকের ছেলে সবুজ (৪৫), মোহাম্মদনগর গ্রামের ফয়েজ আহম্মদের ছেলে ড্রাইভার মইন উদ্দিন (৪০) এবং বসুরহাট পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের মৃত আবদুর রহমানের ছেলে রাইটার ওমর ফারুক লিটন (৫০)।

এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রোকনুজ্জমান খানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার সাথে কথা বলে আগামী ২০ নভেম্বরের পর কবর থেকে মরদেহ তুলে ময়নাতদন্ত করা হবে।

উল্লেখ্য, গত ২৬ সেপ্টেম্বর রাতে বসুরহাট পৌরসভার ‘রফিক হোমিও হল’ থেকে রেকটিফায়েড স্পিরিট ক্রয় করে পান করে নুরনবী মানিক, ওমর ফারুক লিটন, রবি লাল দে, মো. সবুজ, মহিন উদ্দিন ড্রাইভার ও মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেকসহ ৬ জন মৃত্যুবরণ করেন।

নুরনবী মানিক ও রবি লাল দের মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে দাফন ও সৎকার করা হয়েছিল। অপর ৪ জনের ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ দাফন করা হয়।

এনআই

আরও পড়ুন