• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: জুন ৬, ২০১৯, ০৪:৫৯ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : জুন ৬, ২০১৯, ০৪:৫৯ পিএম

বাজেট ঘাটতি, বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা

বাজেট ঘাটতি, বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা

বরাবরের মতোই জিডিপির ৫ শতাংশ ঘাটতি রেখে আসছে নতুন অর্থবছরের বাজেট। উচ্চ সুদে সঞ্চয়পত্র নির্ভরতা কমাতে ব্যাংক ঋণ থেকেই এবার ঘাটতির বড় অংশ মেটানোর পরিকল্পনা করছে সরকার।

বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, ব্যাংক থেকে সরকার বেশি ঋণ নিলে বাধাগ্রস্ত হতে পারে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ। 

অর্থবছর শেষ হতে চললেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে এখনও অনেক পিছিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। তৃতীয় প্রান্তিক শেষে রাজস্ব ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৫০ হাজার ৩৬৭ কোটি টাকা। এমন বাস্তবতায় আগামী বাজেটে আয়ের লক্ষ্যমাত্রা বাড়াচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আয়ের এমন হিসেব-নিকেষের মধ্যে নতুন বাজেটে ঘাটতি ধরা হচ্ছে ১ লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকা। যা জিডিপির ৫ শতাংশের মধ্যেই থাকছে।

ঘাটতি মেটাতে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে নেয়া হবে ৮৪ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। এতে ব্যাংক ঋণের উপর সবচেয়ে বেশি নির্ভর করবে সরকার। বাকিটা আসবে সঞ্চয়পত্র থেকে। 

বিশ্লেষকদের মতে, ব্যাংকের চলমান সঙ্কটের মধ্যে সরকারের ব্যাংক নির্ভরতায় বিপদে পড়তে পারে বেসরকারি খাত।

স্বল্প আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ঋণনির্ভরতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে চায় বাংলাদেশ। তাই এবার ঘাটতি অর্থায়নে বৈদেশিক উৎস থেকে নেয়া হবে ৬০ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা।

এসএমএম