ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে আকর্ষণীয় ক্যাশ ভাউচার পেলেন দুই ব্যবসায়ী। তারা হলেন- রাজধানী ঢাকা কামরাঙ্গীরচরের আল আমিন ও হবিগঞ্জের শওকত আলী।
এর মধ্যে আল আমিন চেয়েছেন ২০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার। আর শওকত আলী পেয়েছেন ১০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) ওয়ালটনের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
উল্লেখ্য, অনলাইনে দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা প্রদানের লক্ষ্যে সারা দেশে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে ওয়ালটন। এর মাধ্যমে ক্রেতার নাম, ফোন নম্বর এবং পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য ওয়ালটনের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও গ্রাহক দেশের যেকোনো ওয়ালটন সার্ভিস সেন্টার থেকে সহজেই কাঙ্ক্ষিত সেবা নিতে পারছেন। এখন চলছে ক্যাম্পেইনের সিজন ৫। এর আওতায় ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশনে ক্রেতাদের উদ্বুদ্ধ করতে ফ্রিজ বিক্রিতে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশ ভাউচারসহ নিশ্চিত ক্যাশব্যাকের সুযোগ দেয়া হচ্ছে।
২১ অক্টোবর কামরাঙ্গীরচরের আল আমিনের হাতে ক্যাশ ভাউচার তুলে দেন চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক। এসময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নূরে আলম চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহিম, ওয়ালটনের ডেপুটি অপারেটিভ ডিরেক্টর মীর মোহাম্মদ গোলাম ফারুক এবং আনন্দ ইলেকট্রনিক্সের স্বত্ত্বাধিকারী রহমতুল্লাহ রাফী পাঠান প্রমুখ।
আল আমিন জানান, কামরাঙ্গীর চরের ‘আনন্দ ইলেকট্রনিক্স’ থেকে ১৯৬ লিটারের একটি ওয়ালটন ফ্রিজ কেনেন তিনি। এরপর রেজিস্ট্রেশন করলে তার মোবাইলে ২০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার মেসেজ যায়। তিনি ওই টাকায় দুই বোনের জন্য দুটি ফ্রিজ কিনেছেন।
এর আগে ২০ অক্টোবর হবিগঞ্জে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শওকত আলীর হাতে ১০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার তুলে দেন নায়ক সাইমন সাদিক।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রবিউল ইসলাম, ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক এমদাদুল হক সরকার, ‘টি আর ইলেকট্রোমার্ট’-এর স্বত্ত্বাধিকারী মোদারিছ আলী টেনু, ওয়ালটনের হোম অ্যাপ্লায়েন্স বিভাগের চিফ অপারেটিং অফিসার আতিকুল ইসলাম প্রমুখ।
শওকত আলী জানান, হবিগঞ্জে হার্ডওয়্যার ও স্যানিটারি পণ্যের ব্যবসা রয়েছে তার। পরিবারে ব্যবহারের জন্য একটি ওয়ালটন ফ্রিজ কেনেন তিনি। এরপর রেজিস্ট্রেশন করলে ১০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার মেসেজ যায় তার মোবাইলে। যা দিয়ে তিনি ওয়ালটনের বিভিন্ন গৃহস্থালী পণ্য কিনেছেন।
বিএস