• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: জানুয়ারি ৫, ২০২২, ১২:৪৮ এএম
সর্বশেষ আপডেট : জানুয়ারি ৫, ২০২২, ০৬:৪৮ এএম

রপ্তানি আয়ে একক মাসে রেকর্ড

রপ্তানি আয়ে একক মাসে রেকর্ড
প্রতীকী ছবি

নতুন বছরের শুরুতেই সুবাতাস অর্থনীতিতে। যার প্রধান চালক রফতানি আয়ে একক মাসে গড়েছে রেকর্ড। যা সাহস যোগাচ্ছে উদ্যোক্তাদের।

তাদের প্রত্যাশা- অভিনবত্ব, প্রযুক্তি আর দক্ষতা কাজে লাগাতে পারলে আরো সাফল্য আসবে এই খাতে। যদিও চ্যালেঞ্জ হিসেবে সামনে রয়ে গেছে কাঁচামালের দামে ঊর্ধ্বগতি, জাহাজ ভাড়া এবং করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯)-এর নতুন ধরন ওমিক্রনের চোখ রাঙানি।

বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের জুতা কিংবা চামড়াজাত পণ্যের বড় উৎস এখন বাংলাদেশ। কিন্তু করোনা এবং এর আগে পরিবেশ ইস্যুতে কিছুটা ধাক্কা খেয়েছিল দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রফতানি আয়ের এই খাত। তবে সেসব কাটিয়ে আবারও এদেশ মুখী হতে শুরু করেছেন বিদেশি ক্রেতারা। যার প্রমাণ সাম্প্রতিক রফতানি পরিসংখ্যানে।

ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে চামড়া, চামড়াজাত পণ্য ও জুতা থেকে রফতানি আয় এসেছে ৫৭ কোটি ডলার। যা বছর ব্যবধানে বেড়েছে ২৬ শতাংশের ওপরে, একই সঙ্গে লক্ষ্যমাত্রা থেকেও সোয়া এগার শতাংশ বেশি।

একক মাস হিসেবে রেকর্ড ৪৯০ কোটি ডলার রফতানি আয়ে বরাবরের মতো বড় অবদান পোশাক খাতের। যেখানে বছর ব্যবধানে প্রবৃদ্ধি ২৮ শতাংশ। এর মধ্যে ৩১ শতাংশ বেড়ে কেবল নিটওয়্যার থেকে আয় হয়েছে ১১১ কোটি ডলার। আর ৮৭ কোটির বেশি এসেছে ওভেন গার্মেন্টস থেকে। অন্যদিকে সবশেষ অর্থবছরে বিলিয়ন ডলার ছাড়ানো হোম টেক্সটাইল খাতও ছাড়িয়েছে লক্ষ্যমাত্রা। বছর ব্যবধানে সেখানেও ত্রিশ শতাংশ বেড়ে আয় হয়েছে প্রায় ৭২ কোটি ডলার।

রফতানির বাইরে আরেক চালক প্রবাসী আয়েও স্বস্তির বছর ছিল ২০২১। গত বছর জুন থেকে কিছুটা নিম্নমুখী ধারা থাকলেও ক্যালেন্ডার বছর আমলে নিলে প্রবাসীদের পাঠানো মোট অর্থের পরিমাণ ছিল ২২০৭ কোটি ডলার। যা একক বছর হিসাবে সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড।

জাগরণ/এসএসকে