• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১২, ২০২১, ০২:৩৮ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : সেপ্টেম্বর ১২, ২০২১, ০২:৩৮ পিএম

পানি থাকলেও ১৭৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিকল্প উপায়ে পাঠদান

পানি থাকলেও ১৭৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিকল্প উপায়ে পাঠদান
সংগৃহীত ছবি

দেশের সব স্কুল-কলেজ খুললেও শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করতে পারছে না বন্যাকবলিত এলাকার ৮৫টি প্রতিষ্ঠান। তবে পানি নেমে গেলে সঙ্গে সঙ্গেই পাঠদান শুরু কথা জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠান প্রধানরা।

১৭৭টি প্রতিষ্ঠানে পানি থাকলেও বিকল্প উপায়ে পাঠদানের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

বন্যাকবলিত ১৩ জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) এর কারণে দেড় বছর পর স্কুল-কলেজ খোলার উদ্যোগ নেয়া হলেও অনেক এলাকায় এখনও পানি না নামায় ক্লাস শুরু করা যাচ্ছে না।

মাদারীপুরের শিবচরে চরাঞ্চলের ২৪টি ও সদর উপজেলার নিচু এলাকার ৫টি প্রাইমারি স্কুল সহ ৩০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস হচ্ছে না। এসব স্কুলের ভেতর এখনও পানি রয়ে গেছে।

দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় ঘাস লতাপাতায় ভরে গেছে চারপাশ। রাস্তা তলিয়ে যাওয়ায় শিশুদের যাতায়াত অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

শ্রেণিকক্ষে এখনও বন্যার পানি থাকায় টাঙ্গাইলে ১৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু করা যাচ্ছে না।

২৪৫টি প্রতিষ্ঠানের মাঠে রয়েছে পানি। পানি না নামায় কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের ২০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান চালু করা যাচ্ছে না।

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে নিম্নাঞ্চলের ২০টি স্কুল দুই সপ্তাহ ধরে বন্যার পানিতে তলিয়ে। এসব স্কুলে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করা নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়।

কুড়িগ্রামে পানি নেমে গেলেও প্রায় দেড়শ স্কুলে পাঠদানের উপযোগী পরিবেশ নেই। তবে বিকল্প উপায়ে সব স্কুলে পাঠদানের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

বন্যার কারণে বিকল্প উপায়ে পাঠদান হচ্ছে সিরাজগঞ্জে চরাঞ্চলের বন্যায় ২৫টি ও জামালপুরের দুটি স্কুলে।

জাগরণ/এসএসকে/এমএ