• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: জানুয়ারি ২২, ২০২০, ০৫:০৯ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : জানুয়ারি ২২, ২০২০, ০৬:৪৮ পিএম

‘ইভিএম’কে বিতর্কের উর্ধ্বে রাখার অনুরোধ কাউন্সিলর প্রার্থীর

‘ইভিএম’কে বিতর্কের উর্ধ্বে রাখার অনুরোধ কাউন্সিলর প্রার্থীর

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়াকে বিতর্কের উর্ধ্বে রাখার অনুরোধ জানিয়ে নির্বাচন কমিশনে চিঠি দিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ৬৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী মো. সহিদুল ইসলাম।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা ও ইসির সিনিয়র সচিবকে লেখা এ সংক্রান্ত চিঠিতে ‘ঘুড়ি’ প্রতীকের এই প্রার্থী ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডের সবগুলো কেন্দ্রকেই ঝুঁকিপূর্ণ অভিহিত করেছেন। 

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তিনি ওয়ার্ডের প্রতিটি কেন্দ্রে সার্বক্ষণিক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্র্রেট, স্ট্র্রাইকিং ফোর্স ও ইসির প্রতিনিধি নিয়োগ পূর্বক বিশেষ নিরাপত্তা ও নজরদারির ব্যবস্থা গ্রহণ করে নির্বাচন তথা ‘ইভিএম’ সিস্টেমকে বিতর্কের উর্ধ্বে রাখার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।

চিঠিতে সহিদুল ইসলাম বলেছেন, ৬৮ নং ওয়ার্ডের সারুলিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্র, এম এ ছাত্তার উচ্চবিদ্যালয় ভোট কেন্দ্র, টেংরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্র এবং হাজী মোয়াজ্জেম আলী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রগুলো সরকার দলীয় প্রার্থীর বাড়ির নিকটবর্তী হওয়ায় কেন্দ্রগুলোতে অবৈধ প্রভাব বিস্তার ও ক্ষমতা অপপ্রয়োগের মাধ্যমে ভোটকেন্দ্র দখল করে নেয়ার শঙ্কা রয়েছে।

চিঠিতে ওই কাউন্সিলর আরও বলেছেন, এরই মধ্যে সরকারি দলের মনোনয়ন প্রাপ্ত প্রার্থী মাহমুদুল হাসান পলিনের কর্মীরা ভোটারদের মধ্যে প্রকাশ্যে প্রচার করছে যে, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম)-এ ভোট হলেও ভোট কেন্দ্রের গোপন কক্ষে অবস্থান নিয়ে ‘লাটিম’ মার্কার ভোট নিশ্চিত করা হবে। 

তারা এমনও প্রচার করছে যে, ফিঙ্গার দিয়ে ‘ব্যালট ইস্যু’ পর্যন্তই ভোটারদের কাজ; ভোটের বাকি কাজটা সারবেন তাদের এজেন্টরা। ইভিএমের ভোটও এ প্রক্রিয়ায় কেড়ে নেয়ার ছক সাজাচ্ছেন লাটিম প্রতীকের প্রার্থী। এমন অবস্থায় সরকার দলীয় প্রার্থী তার ছক অনুযায়ী ভোটারদের ভোট কেড়ে নিতে সক্ষম হলে ইভিএম সিস্টেমটাই ‘বিতর্কিত’ হয়ে পড়বে।

এইচএস/এমএইচবি