• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
প্রকাশিত: এপ্রিল ৭, ২০১৯, ০৯:২২ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : এপ্রিল ৮, ২০১৯, ০৩:২৭ এএম

‘জ্বালানি ঘাটতি নিরসনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়ার সময় এখনই’  

‘জ্বালানি ঘাটতি নিরসনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়ার সময় এখনই’  
প্যানেল ডিসকাশনে বক্তব্য রাখেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী -ছবি : সংগ্রহীত

জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, জ্বালানি ঘাটতি নিরসনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার সময় এখনই। ‘কেউ পিছিয়ে থাকবে না’- প্রতিপাদ্যকে নিশ্চিত তথা এসডিজির মূল লক্ষ্য অর্জন করতে জ্বালানি ঘাটতি নিরসনে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতি সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

রোববার (৭ এপ্রিল) কাতারের রাজধানী দোহায় ১৪০তম আইপিইউ এসেম্বলির মূল ভেন্যু শেরাটন কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত ‘নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার ও অন্তর্ভূক্তিমূলক জননীতি প্রণয়নের মাধ্যমে জ্বালানী ঘাটতি নিরসন : সংসদের করণীয়’ শীর্ষক প্যানেল ডিসকাশনে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় সংসদ সদস্য আবদুস সোবহান মিয়া  ও কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আসুদ আহমদ উপস্থিত ছিলেন।

স্পিকার বলেন, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর চাহিদা মোতাবেক পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সুবিধা নিশ্চিতিকরণে সকলকে সতর্ক দৃষ্টি দিতে হবে। অনুন্নত দেশগুলোতে প্রয়োজনীয় জ্বালানি প্রাপ্যতার অভাবে হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর জ্বালানি খরচ বেড়ে যায়। এই অসমতা বিবেচনায় নিয়ে তা দূরীকরণের মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর চাহিদা মেটাতে হবে। সংসদকে অবশ্যই সীমিত সম্পদের সঠিক ব্যবস্থাপনার জটিল বিষয়ে ভারসাম্য আনয়ন করতে হবে।

তিনি জ্বালানি ঘাটতি নিরসনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে এগিয়ে আসার পরামর্শ দিয়ে বলেন, এক্ষেত্রে আর্থিক নীতি এবং অর্থায়নের শর্তাবলী শিথিল করা উচিত। ফলশ্রুতিতে অর্থায়ন বৃদ্ধি পেলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সম্প্রসারণে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এগিয়ে আসবে এবং জ্বালানি ঘাটতিও নিরসন হবে। জনগণের জ্বালানি চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশে সৌরশক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

এমএ/এসএইচএস/এসএমএম