• ঢাকা
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: মে ১১, ২০১৯, ০৯:৩১ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : মে ১১, ২০১৯, ০৯:৩১ পিএম

সর্বোচ্চ ১২,৪১২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে শনিবার

সর্বোচ্চ ১২,৪১২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে শনিবার

দেশে আজ শনিবার (১১ মে) সর্বোচ্চ ১২,৪১২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে। সারাদেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রচণ্ড তাপদাহ থেকে দেশবাসীকে স্বস্তি দিতে বিদ্যুৎ বিভাগ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। 

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) সূত্র জানায়, দেশে বিদ্যুতের কোন ঘাটতি নেই।

পিডিবি সারাদেশে বিদ্যুতের ঘাটতি জিরো লেভেলে নামিয়ে আনতে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়েছে।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, বিদ্যুতের বর্তমান চাহিদা মেটাতে আমরা সক্ষম। বিদ্যুৎ গ্রাহকদের চাহিদা মেটাতে দিনের পিক আওয়ারে আমাদের সক্ষমতা অনুযায়ী বিদ্যুতের সর্বোচ্চ উৎপাদন করছি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, নির্মাণাধীন কয়েকটি প্রকল্পে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে উৎপাদন শুরু হলে বিদ্যুৎ আরও স্থিতিশীল হবে।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনার বর্তমান সরকার বিদ্যুতের উৎপাদন ২৪ হাজার মেগাওয়াট করে ২০২১ সালের মধ্যে প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা। আমরা আমাদের লক্ষ্য বাস্তবায়নে এবং নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে সর্বাধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপনের প্রচেষ্টা চালাচ্ছি।

পিডিবি সূত্রে জানা গেছে, দেশে ২৯ এপ্রিল সর্বোচ্চ ১২,২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়, ২৫ এপ্রিল উৎপাদিত হয়েছিল ১২,০৬৭ মেগাওয়াট এবং ২৪ এপ্রিল উৎপাদিত হয়েছিল ১২,০৫৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী হামিদ বলেন, বর্তমান সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে দেশে ৬০,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। ২০২০ থেকে ২০২৬ সালের মধ্যে ৫৩টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে যাবে। সরকার নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে বিদ্যুৎ সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন সম্প্রসারণ করেছে।

এসএমএম