• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: এপ্রিল ৫, ২০২০, ০৫:৫৫ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : এপ্রিল ৫, ২০২০, ০৫:৫৫ পিএম

স্বাস্থ্যবিধি মেনেই কাজ করছেন বিদ্যুৎকর্মীরা

স্বাস্থ্যবিধি মেনেই কাজ করছেন বিদ্যুৎকর্মীরা
প্রতীকী ছবি

বিদ্যুৎ উৎপাদনে আপাতত কোনও জ্বালানি সঙ্কট নেই।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান বলছেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনে সরকারি ও বেসরকারি খাতে যথেষ্ট পরিমাণ জ্বালানির মজুত আছে। উৎপাদন ব্যাহত যাতে না হয় সেজন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনেই কাজ করছেন বিদ্যুৎ খাতের কর্মীরা।

আরইবি বলছে, ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে সরবরাহ ব্যবস্থা ঠিক করতে কাজ করছেন তারা।

করোনাভাইরাস মোকাবেলায় এই মুহূর্তে বাসাবাড়িতে অবস্থান করছেন দেশের মানুষ। গৃহস্থালিতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি খরচ হচ্ছে বিদ্যুৎ।

পিডিবির হিসাবে গত কয়েকদিন পিক টাইমে ১০ হাজার মেগাওয়াটের বেশি চাহিদা ছিল সারা দেশে। বেশিরভাগ কল-কারখানা বন্ধ থাকায়, উৎপাদিত বিদ্যুতের সিংহভাগই খরচ হচ্ছে বাসাবাড়িতে।

জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় সঞ্চালন এবং বিতরণ ব্যবস্থা ঠিক রাখাই এখন চ্যালেঞ্জ। সবচেয়ে বড় বিতরণকারী সংস্থা আরইবি বলছেন, এ নিয়ে গেরিলা পদ্ধতি অবলম্বন করছেন তারা।

বিতরণের বাইরে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন নিয়েও বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে পিডিবি। উৎপাদন কর্মীদের কারও করোনা উপসর্গ দেখা দিলে, বিদ্যুৎ কেন্দ্রেই আইসোলেশন ব্যবস্থা রেখেছে পিডিবি। আর কেন্দ্রগুলো চালু রাখতে জ্বালানি নিয়ে কোনও সমস্যা দেখছেনা সংস্থাটি।

প্রি-পেইড গ্রাহকরা যাতে কোনও সমস্যায় না পড়ে সেজন্য  বিভিন্ন বিতরকারী সংস্থাগুলো তাদের ভেন্ডিং পয়েন্টগুলো চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

উৎপাদন, সঞ্চালন এবং বিতরণে যে কোনও পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয় থেকেও নিয়মিত মনিটর করা হচ্ছে সংস্থাগুলোর কার্যক্রম। চ্যানেলটোয়েন্টিফোর।

এসএমএম