• ঢাকা
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: মে ২০, ২০২০, ১২:৩৭ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : মে ২০, ২০২০, ১২:৩৭ পিএম

সবগুলো সমুদ্রবন্দরে মহাবিপৎসঙ্কেত জারি

সবগুলো সমুদ্রবন্দরে মহাবিপৎসঙ্কেত জারি
সংগৃহীত ছবি

ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের কারণে চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে আবারও বিপৎসঙ্কেত বাড়ানো হয়েছে। আগের ৭ নম্বর বিপৎসঙ্কেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ৯ নম্বর মহাবিপৎসঙ্কেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

এর আগে সকাল ৬টার বুলেটিনে আবহাওয়া অধিদফতর এ দুই বন্দরে ৬ নম্বর বিপৎসঙ্কেত দেখিয়ে যেতে বলে। এর পর তা বাড়িয়ে ৭ নম্বর বিপৎসঙ্কেত জারি করা হয়। সকাল ১০টার একটু আগে তা বাড়িয়ে ৯ নম্বর বিপৎসঙ্কেত করা হয়।

মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৭ নম্বর বিপৎসঙ্কেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ১০ নম্বর বিপৎসঙ্কেত বহাল রয়েছে।

সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলোও এই ১০ নম্বর মহাবিপৎসঙ্কেতের আওতায় থাকবে বলে আবহাওয়া অফিস জানায়।

বুধবার (২০ মে) সকাল ৬টার দিকে আবহাওয়া অধিদফতরের বুলেটিনে জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড়টি সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৯০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪১০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ২২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর খুবই বিক্ষুব্ধ রয়েছে।

জলোচ্ছ্বাসের সতর্কতায় আবহাওয়া অধিদফতর জানায়, ঘূর্ণিঝড় এবং দ্বিতীয় পক্ষের চাঁদের সময়ের শেষ দিনের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও চট্টগ্রাম এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলোর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে থেকে ১০ থেকে ১৫ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে।

এসএমএম

আরও পড়ুন