• ঢাকা
  • বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: মার্চ ২৫, ২০২০, ০১:৪৪ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : মার্চ ২৫, ২০২০, ০১:৪৪ পিএম

আরও একজনের মৃত্যু, নতুন কেউ শনাক্ত হয়নি

আরও একজনের মৃত্যু, নতুন কেউ শনাক্ত হয়নি
ড. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা ● ফাইল ছবি

কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশটিতে মোট পাঁচজনের মৃত্যু হলো। তবে এই প্রথম সংস্থাটি স্বীকার করে নিলো যে বাংলাদেশে সীমিত আকারে হলেও ‘কমিউনিটি সংক্রমণ’ হচ্ছে বলে সংস্থাটি ধারণা করে।

তবে ২৪ ঘণ্টায় নতুন কোনও কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়নি।

বুধবার (২৫ মার্চ) বাংলাদেশের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের (আইইডিসিআর) পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এই তথ্য জানিয়েছেন।

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয়েছে কিনা, এই প্রশ্নে জবাবে তিনি বলছেন, 'আমরা দুইটি ক্ষেত্রে অনুসন্ধান করছিলাম। এখন পর্যন্ত সেখানে সংক্রমিত হওয়ার উৎস সম্পর্কে জানা যায়নি। সে কারণে সীমিতভাবে ‘কমিউনিটি ট্রান্সমিশন’ হয়ে থাকতে পারে বলে আমরা মনে করছি। কিন্তু কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বলার আগে আগে আমাকে বিস্তারিত তথ্যের বিশ্লেষণে বলতে হবে।

ফ্লোরা আরও বলেন, লিমিটেড স্কেলে যে এলাকাটির কথা আমরা বলছি, সেখানে ‘লোকাল ট্রান্সমিশন’ হয়ে থাকতে পারে ভেবে আমরা ওই এলাকাটিকে আমরা সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে সেটা প্রতিরোধ করার কার্যক্রম নিয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত এটা সারা বাংলাদেশব্যাপী ট্রান্সমিশন হয়েছে, এ রকম কোনও পরিস্থিতি এখনও হয়নি।

যিনি মারা গেছেন, তিনি ১৮ মার্চ কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত বলে শনাক্ত হয়েছিলেন। তখন তিনি তার এলাকার একটি হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন ছিলেন। অবস্থার অবনতি হওয়ায় ২১ তারিখ থেকে তাকে ঢাকায় এনে চিকিৎসা দেয়া হয়। তার বয়স ছিল ৬৫। তার ডায়াবেটিস ও হাইপার টেনশন ছিল বলে আইইডিসিআর জানিয়েছে।

সংস্থাটি বলেছে, সংক্রমিতদের মধ্যে আরও দুইজন সুস্থ হয়ে বাড়ি চলে গেছেন। এ নিয়ে মোট সাতজন সুস্থ হয়েছেন।

এসএমএম