• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৪, ২০২০, ০১:১৬ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : জানুয়ারি ২৪, ২০২০, ০১:১৭ পিএম

দ্য ইকোনমিস্টের প্রতিবেদন

বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রে বিভাজন সৃষ্টি করছেন মোদী

বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রে বিভাজন সৃষ্টি করছেন মোদী
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ♦ ফাইল ফটো

বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলির চলতি সপ্তাহের তালিকায় ভারতকে ১০ ধাপ নিচে নামিয়ে দিয়েছে ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের শাখা 'দ্য ইকোনমিস্ট'।
'অসহিষ্ণু ভারত' বলে নিজেদের নতুন প্রচ্ছদ তৈরি করে সিএএ বা সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন এবং এনআরসি বা জাতীয় নাগরিকপঞ্জিকরণ নিয়ে নরেন্দ্র মোদি সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছে 'দ্যা ইকনোমিস্ট'।

বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র হিসাবে ভারতের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে বলে উল্লেখ করেছে দ্য ইকোনমিস্ট। তাদের সাম্প্রতিকতম সংস্করণ অনুযায়ী, ভারতের ২০০ বিলিয়ন মুসলমানরা এই ভেবে ভয় পাচ্ছেন যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভারতকে একটি হিন্দু রাষ্ট্র হিসাবে গঠন করতে চাইছেন। দেশ জুড়ে যখন সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ আন্দোলন চলছে ঠিক সেই সময় সেই নাগরিকত্ব বিতর্ক তথা হিন্দুত্ববাদের ধারণাকে আরও একটু উস্কে দিল তারা।

দ্য ইকোনমিস্ট-এ প্রকাশিত নিবন্ধটিতে দাবি করা হয়েছে যে বিভাজন তৈরির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং বিজেপি রাজনৈতিকভাবে লাভবান হতে পারেন।  গতকাল বৃহস্পতিবার প্রচ্ছদটি টুইট করে দ্যা ইকনোমিস্ট লিখেছে: জানুন ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর দল কীভাবে বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রকে বিপন্ন করছে।

৮০ এর দশকে রাম মন্দিরের আন্দোলনের মাধ্যমে বিজেপির উত্থানকে চিহ্নিত করে প্রবন্ধটি যুক্তি দেখিয়েছে যে 'নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপি ধর্মীয় রাজনীতি করে বিভেদ সৃষ্টি করে রাজনৈতিকভাবে লাভবান হতে পারে।'

এসকে