• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২১, ২০২১, ০৪:৩৬ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : সেপ্টেম্বর ২১, ২০২১, ০৪:৩৬ পিএম

‘এসডিজি প্রোগ্রেস অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

‘এসডিজি প্রোগ্রেস অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
ছবি-সংগৃহীত ।

জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) অর্জনের পথে বাংলাদেশের সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে ‘এসডিজি প্রোগ্রেস অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক নবম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের অংশ হিসেবে সোমবার নিউ ইর্য়কে প্রধানমন্ত্রীর হাতে এ সম্মাননা তুলে দেয়া হয়।

ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশনস নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন), গ্লোবাল মাস্টার্স অব ডেভেলপমেন্ট প্র্যাকটিস, আর্থ ইনস্টিটিউট ও কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে এ ভার্চুয়াল সম্মেলনের আয়োজন করে।

পরে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, “২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্জনের জন্য এসডিএসএনসহ কয়েকটি সংস্থা প্রধানমন্ত্রীকে পুরস্কৃত করেছে। তারা বাংলাদেশের অবস্থা বিশ্লেষণ করেছে এবং মূল্যায়ন করে দেখেছে- বাংলাদেশ বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করছে। এ পুরস্কার বাংলাদেশের জনগণকে উৎসর্গ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।”

গত জুনে জাতিসংঘের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশনস নেটওয়ার্কের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৫ সালে এসডিজি গৃহীত হওয়ার পর যে তিনটি দেশ তাদের আগের অবস্থান থেকে সবচেয়ে বেশি উন্নতি করতে পেরেছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ একটি।

পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, “এই পুরস্কার এসডিজি অর্জনে আমাদের প্রচেষ্টার স্বীকৃতি। এসডিজির মূল বিষয় হচ্ছে কেউ পেছনে থাকবে না। আমরা আমাদের প্রচেষ্টা অব্যহত রাখব, যাতে অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির যাত্রায় কেউ পেছনে না থাকে।”

সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশনস নেটওয়ার্কের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক জেফরি ডি. স্যাক্স সম্মেলনে তার বক্তব্য মহামারীর মধ্যেও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অগ্রগতি ধরে রাখায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন।

অনুষ্ঠানের সঞ্চালক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পরিচয় করিয়ে দিতে গিয়ে তাকে বর্ণনা করেন ‘জুয়েল ইন দ্য ক্রাউন অব দ্য ডে’ হিসেবে।

জাতিসংঘ মহাসচিবের অধীনে ২০১২ সালে এসডিএসএন প্রতিষ্ঠা করা হয়। টেকসই উন্নয়নের জন্য বাস্তবভিত্তিক সমাধানে বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা বাড়াতে সহায়তা করে এ সংস্থা।

 

জাগরণ/এসকেএইচ