• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
প্রকাশিত: জুলাই ২৮, ২০১৯, ০৮:৪৬ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : জুলাই ২৮, ২০১৯, ০৮:৪৬ পিএম

১৬তম শিক্ষক নিবন্ধন সার্কুলারের বিরুদ্ধে রুল

১৬তম শিক্ষক নিবন্ধন সার্কুলারের বিরুদ্ধে রুল

এনটিআরসিএ’র জাতীয় মেধা তালিকায় থাকা শিক্ষক নিবন্ধনধারী রিটকারীদের নিয়োগ না দিয়ে নতুন করে ১৬তম পরীক্ষার সার্কুলার জারি করা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। রোববার (২৮ জুলাই) বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি মো. সোহরাওয়ার্দীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রুল জারি করে। শিক্ষাসচিব ও এনটিআরসি’র চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট বিবাদীদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

আদালতে ২২ জন রিটকারীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শারফ উদ্দীন আবেদ।  রিট আবেদনে বলা হয়, এনটিআরসিএ ঘোষিত জাতীয় মেধা তালিকায় উত্তীর্ণদের নিয়োগ না দিয়ে নতুন করে ১৬তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার সার্কুলার জারি করা হয়। ওই সার্কুলারে শূন্যপদের সংখ্যা নির্ধারণ না করায় তা ২০০৬ সালের বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা গ্রহণ ও প্রত্যয়ন বিধিমালা ৩(ক)- এর লঙ্ঘন।

তাই গত ২৩ মে জারি করা এনটিআরসিএ’র ১৬ তম শিক্ষক নিবন্ধনের সার্কুলার আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ও আইনগতভাবে অকার্যকর ঘোষণা চেয়ে নাটোরের মো. জাহাঙ্গীর আলমসহ ২২ জন হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। ওই রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করলেন।

পরে রিটকারী মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘প্রত্যেকের শিক্ষক নিবন্ধন সার্টিফিকেটে স্পষ্টভাবে লেখা আছে উত্তীর্ণ প্রার্থী সহকারী শিক্ষক বা প্রভাষক পদে দেশের যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগযোগ্য হবেন। এছাড়াও এনটিআরসিএ’র আইনে রয়েছে, প্রতিবছর শিক্ষকদের শূণ্যপদের সংখ্যা প্রকাশ করে, সেই শূণ্য পদ অনুযায়ী শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা নেয়ার এবং শূণ্যপদে নিয়োগ প্রদান করার। কিন্তু শিক্ষকদের শূণ্যপদ না থাকা সত্ত্বেও পুনরায় ১৬তম নিবন্ধন পরীক্ষার সার্কুলার জারি করা পুরোপুরি অবৈধ। তাই ১৬তম সার্কুলারের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আমরা হাইকোর্টে রিট দায়ের করেছি।’

এমএ/টিএফ 

আরও পড়ুন