• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
প্রকাশিত: জুন ২০, ২০১৯, ০৮:৩৯ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : জুন ২০, ২০১৯, ০৮:৩৯ পিএম

রাইডে চড়তে চাই পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ

রাইডে চড়তে চাই পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ

 সম্প্রতি দেশের পরিবহন সংকট এবং জরুরি ভাবে দ্রুত কোথাও যেতে মানুষ রাইড নির্ভর হয়ে পড়েছে। অল্পদিনেই গড়ে উঠেছে মানুষের রাইড  নির্ভরতা। আন্তর্জাতিক রাইড কোম্পানি উবার তাদের কমিউনিটি গাইডলাইনটি আপডেট করেছে, যা যাত্রীদের এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে তাদের কাছে প্রত্যাশিত ব্যবহারের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে ইতিপূর্বে।তারপরও কোন নীতিমালা ছাড়াই মানুষের উচিত বিনয়ী ও অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া। তাহলে যেকোন নীতিমালা আরো বেশি অর্থবহ হতে বাধ্য।

  প্রত্যেক রাইডের চালকদের সাথে কথা বলে দেখা যায় তারা অধিকাংশই শিক্ষিত এবং অন্য কাজ করেন। কাজের ফাঁকে যাত্রীদের পিক-আপ করা থেকে শুরু করে গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দেন। একটু বেশি উপার্জনের জন্য বা ভালো থাকার জন্য এ চেষ্টা। এটা যাত্রীকে বুঝতে হবে। যাত্রীকে নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য সেবা দেয়ার লক্ষ্যে তারা অক্লান্ত পরিশ্রম করেন। তাদের সম্মান করা  যেমন জরুরি আবার নিজেরাও   যথাযথ সম্মান পান সেটা নিশ্চিত করাও জরুরি। রাইডে যাতায়াতের সময় দায়িত্ববোধ ভাগাভাগি করে নিতে যাত্রী ও চালকদের উৎসাহিত করবে এটাই স্বাভাবিক নিয়ম ।  চালকদের  দায়বদ্ধতা থাকলে ও যাত্রীদের সহমর্মিতা  পারে পারস্পরিক দায়িত্ববোধ  বৃদ্ধি করতে।

একই কথা পাঠাও ,ওভাইসহ বিভিন্ন রাইড কোম্পানির জন্য প্রযোজ্য। যাত্রীদের সুষ্ঠুভাবে পৌঁছে দেয়া। এ ক্ষেত্রে যাত্রী ও চালক দুজনের সম্মান দুজনের অর্জনের বিষয়। মানুষের প্রতি তার কাজের প্রতি শ্রদ্ধ না থাকলে এটা সম্ভব না। তাই দুপক্ষের সাবলীল আচরণ জরুরি।

 যাত্রীদের সাথে প্রতিটি অভিজ্ঞতাই সুন্দর হোক।  রাইডের মূলে  থাকে নিরাপত্তা, শান্ত মানসিকতা ,ভালো ব্যবহার পারে যাত্রী ও চালকের এই সম্পর্ক তৈরি করতে

/ডিজি