• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: এপ্রিল ১৬, ২০২০, ০৭:৪৯ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : এপ্রিল ১৬, ২০২০, ০৭:৪৯ পিএম

এবার বাজারে এলো কেরুজ ভিনেগার

এবার বাজারে এলো কেরুজ ভিনেগার
সংগৃহীত ছবি

রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলগুলোতে পণ্য বৈচিত্র‌্যকরণ কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় বাজারে এলো কেরুজ ভিনেগার। বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের আওতাধীন কেরু অ‌্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের আঙ্গিকে এ পণ্য বাজারজাত শুরু করেছে।

কেরুর মূল পণ্য হচ্ছে আখ থেকে উৎপাদিত চিনি। তবে আখ থেকে চিনি আহরণের পর যে উপজাত (চিটাগুড়, ব্যাগাস ও প্রেসমাড) পাওয়া যায়,  তা থেকে জৈব সার উৎপাদিত হয়। ভিনেগার এক ধরনের অ্যাসিটিক অ্যাসিড ও পানির মিশ্রণে তৈরি চিনি বা ইথানলকে গাজন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাসিটিক অ্যাসিডে পরিণত করা হয়, যাকে সিরকা বা ভিনেগার বলা হয়।

কেরুর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু সাঈদ বলেন, কেরুতে দুই ধরনের ভিনেগার উৎপাদিত হয়। সাদা ভিনেগার ও মল্টেড ভিনেগার। ১৯৯৫-৯৬ সালে কেরুর ফার্মাসিউটিক্যাল বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকে ডিস্টিলারি সহায়ক পণ্য শাখা স্থাপন করে ভিনেগার উৎপাদন শুরু হয়। 

কারখানায় ভিনেগারের বার্ষিক উৎপাদনক্ষমতা সর্বোচ্চ ৩০ হাজার  লিটার। প্রতি ৪৫০ মিলিলিটারের বোতল ৫০ টাকা ও ৭৫০ মিলিলিটারের বোতল ৮০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। 

সম্প্রতি কোভিড-১৯ সংক্রমণ ঠেকাতে হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদনের পাশাপাশি ভিনেগার উৎপাদন অব্যাহত আছে। বর্তমানে বাজারে ভিনেগারের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় হ্যান্ড স্যানিটাইজার এর পাশাপাশি ভিনেগারের উৎপাদন বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

এসএমএম