পুরান ঢাকার চকবাজারের চুড়িহাট্টা অগ্নিকাণ্ডে বিপুলসংখ্যক প্রাণহানি হয়েছে। আহত হয়ে অনেকেই মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। এ ধরনের ঘটনা ১০ বছর আগেও পুরান ঢাকার নিমতলীতে ঘটেছিল। সেই আগুনের ঘটনায় প্রাণ হারান ১২৪ জন। প্রায় ১০ বছরের ব্যবধানে এতো বড় আগুনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হওয়ায় এবার টনক নড়েছে সংশ্লিষ্ট মহলের। তারা মনে করছেন, এখনই পুরান ঢাকার গুদামে থাকা কেমিক্যাল বা রাসায়নিক সামগ্রী না সরালে নিমতলী ও চকবাজারের চুড়ি হাট্টার মতো ঘটনার জন্ম দিতেই থাকবে। তাই এখন থেকে যে করেই হোক কেমিক্যাল বা রাসায়নিক গুদাম অন্যত্র সরিয়ে ফেলতে হবে। এরই মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন-ডিএসসিসি মেয়র সাঈদ খোকন নিজে দাঁড়িয়ে থেকে গত শনিবার অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ওয়াহেদ ম্যানসনের নিচ থেকে রাসায়নিক সামগ্রী সরানোর কাজ শুরু করেন। তারপর থেকে পর্যায়ক্রমে ভবনগুলো থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে কেমিক্যাল ও রাসায়নিক গুদাম। প্রথম পর্যায়ে ওয়াহেদ ম্যানসন থেকে কেমিক্যাল ও রাসায়নিক সামগ্রী সরানো হচ্ছে।
-------------------------------
লেখা ও ছবি : কাশেম হারুন
-------------------------------
ঠেলাগাড়ি দিয়ে অন্যত্র সরানো হচ্ছে কেমিক্যালের বস্তা
ট্রাকে তোলা হচ্ছে রাসায়নিক দ্রব্যের কার্টন
ঝৃুঁকি নিয়ে কেমিক্যাল পণ্য মাথায় নিয়ে অন্যত্র সরাচ্ছেন দিনমজুর শ্রমিকরা
ঝৃুঁকি নিয়ে কেমিক্যাল পণ্য মাথায় নিয়ে অন্যত্র সরাচ্ছের এক দিনমজুর শ্রমিক। হাত মুখে কালির ছাপ
ঝৃুঁকি নিয়ে কেমিক্যাল পণ্যবাহী ড্রাম ট্রাকের সাজিয়ে রাখছেন এক দিনমজুর শ্রমিক
এসএমএম