• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: জুলাই ১, ২০১৯, ০৯:৩৯ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : জুলাই ১, ২০১৯, ০৯:৪৮ পিএম

‘শিল্প-সাহিত্যে জাতির জনকের চর্চা বৃদ্ধি করতে হবে’ 

‘শিল্প-সাহিত্যে জাতির জনকের চর্চা বৃদ্ধি করতে হবে’ 
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিজয়ী চিত্রশিল্পীদের সাথে অতিথিবৃন্দ-ছবি : জাগরণ

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, পৃথিবীর কোথাও জাতির জনক নিয়ে কোনও রকম বিতর্ক নেই। আমাদের দেশেও জাতির জনক নিয়ে কোনরূপ বিতর্ক থাকতে পারে না। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কোনও বিতর্ক সহ্য করা হবে না। যে জাতির শিল্প-সাহিত্যে জাতির জনকের চর্চা হয় না, জাতির জনককে ফুটিয়ে তোলা হয় না, সে জাতি দুর্ভাগা। শিল্প-সাহিত্যে জাতির বঙ্গবন্ধুর চর্চা বৃদ্ধি করতে হবে।

সোমবার (১ জুলাই ) বিকালে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে ২৩তম জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ সব কথা বলেন। শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আবদুল মান্নান ইলিয়াস ও বরেণ্য চিত্রশিল্পী মনিরুল ইসলাম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন একাডেমির চারুকলা বিভাগের পরিচালক আশরাফুল আলম পপলু।  

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার শিল্প-সংস্কৃতি চর্চায় বেশ গুরুত্বারোপ করেছে। তারই অংশ হিসেবে ১৩৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘জাতীয় চিত্রশালা এবং জাতীয় সঙ্গীত ও নৃত্যকলা কেন্দ্রের সম্প্রসারণ ও অসমাপ্ত কাজ সমাপ্তকরণ’ শীর্ষক প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। প্রকল্পের আওতায় জাতীয় চিত্রশালা ভবনের সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে বর্তমান ভবনের ওপরে আরও ৩টি তলা নির্মাণ করা হবে যাতে আধুনিক বেশ কয়েকটি গ্যালারির পাশাপাশি একটি বড় মিলনায়তন নির্মাণ করা হবে। এ বছরের কোন এক সময়ে এর নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

৩১০ জন শিল্পীর ৩২২টি শিল্পকর্ম দিয়ে জাতীয় চিত্রশালা গ্যালারিতে সাজানো এ প্রদর্শনী ২১ জুলাই পর্যন্ত প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৮টা এবং শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

টিএইচ/এসএমএম

আরও পড়ুন