শুধু ইভ্যালি নয়, আরও ৯টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে উঠেছে প্রতারণার অভিযোগ।
ই-কমার্স খাতে দুটি গাইডলাইন থাকার পরও ইভ্যালির মতো প্রতিষ্ঠানের কারসাজির পর প্রশ্ন উঠেছে সামগ্রিক নজরদারি নিয়েই।
ই-ক্যাব বলছে, তাদের নজরদারির কারণেই ইভ্যালিকে ধরা সম্ভব হয়েছে। ধীরে ধীরে এই খাতে সব প্রতারকদের শাস্তির আওতায় আনা হবে।
সাইক্লোন অফারের সাইক্লোনেই যেন ধ্বংস হলো ইভ্যালি। হাজার কোটি টাকার দেনা আর লক্ষ গ্রাহকের আর্থিক ক্ষতির দায় মাথায় নিয়ে রিমান্ডে রাসেল দম্পত্তি।
আরেকটি যুবক-ডেসটিনির গল্প তৈরি হবার শংকা অর্থনীতিবিদদের।
এখন দেখা যাচ্ছে শুধু ইভ্যালি নয়, ধামাকা, ই-অরেঞ্জ, সিরাজগঞ্জ শপ, আলাদিনের প্রদীপ, কিউকম, বুম বুম, আদিয়ান মার্ট, নিড ডট কম ডট বিডি এবং আলেশা মার্টের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধেও উঠেছে প্রতারণার অভিযোগ।
এরই মধ্যে এদের ব্যাংক হিসেবে লেনদেন ও আর্থিক তথ্য জানতে চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এই পরিস্থিতিতে ব্যান্ডভ্যালু নিয়ে শঙ্কায় নামী ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান।
একটি নয়, ই-কমার্স খাতের আছে দুটো গাইডলাইন। সেই গাইডলাইনের ফাঁকগলে ই-ভ্যালির মতো প্রতিষ্ঠানের কারসাজি লজ্জার ও ব্যার্থতার বলছেন অর্থনীতিবিদরা
ই-ভ্যালির পর প্রতারণার বিরুদ্ধে আরও শক্ত অবস্থানে আছে দাবি করে ই-ক্যাব বলছে, যতধরনের দুর্বল ও প্রশ্নবিদ্ধ ই-কর্মাস সাইট আছে তাদের বিরুদ্ধে চলবে অভিযান।
করোনাকালে যত ওপরে উঠেছিল ই-কমার্সখাত, গুটিকয় অসাধু প্রতিষ্ঠানের কারণে এখন তা নিম্নমুখি। তাই ক্রেতা থেকে মন্ত্রণালয়- সবার সহযোগিতা চেয়েছে ই-ক্যাব।
জাগরণ/এসএসকে