পৌষের কনকনে হিমেল হাওয়া সাথে বৃষ্টি-বাদলা প্রকৃতির এই আচরণে কাবু দেশের মানুষ।
শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পঞ্চগড়ের তেতুঁলিয়ায় ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশেই বেড়েছে ঠাণ্ডার এই দুর্ভোগ।
আবহাওয়া অফিস বলছে, শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) থেকে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা না থাকলেও তাপমাত্রা কমবে। যাতে দুশ্চিন্তা বাড়ছে ছিন্নমূল মানুষের।
জানুয়ারি বাংলাদেশের শীতলতম মাস। ডিসেম্বর যাই যাই করছে- বাড়ছে শীতের তীব্রতা। গুঁড়িগুঁড়ি তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
সারাদেশের ওপর এখন কোন শৈত্যপ্রবাহ বয়ে না গেলেও দিনাজপুর, পঞ্চগড়, নীলফামারী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই জেলার মানুষেরা বিশেষত নিম্ন-আয়ের মানুষদের কষ্ট বেড়েছে।
আবহাওয়া অফিস বলছে, এই তিন জেলার শৈত্যপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়তে পারে আশে-পাশের জেলাগুলোতেও। আগামী দু্ই দিনে সারাদেশের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।
শুক্রবার রাজধানীসহ সারাদেশই মোটামুটি কুয়াশায় ঢাকা ছিল।
আগামী ২৪ ঘন্টা দেশের বিভিন্ন স্থানে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে তবে শীতের প্রকোপ কমবে বলে জানালেন আবহাওয়াবিদ ড. আব্দুর মান্নান। ।
তিনি জানান, শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) সারা দেশে বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সেই সাথে সারা দেশের আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। তবে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে ২ ডিগ্রি কমতে পারে।
এসএমএম