• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: এপ্রিল ৯, ২০২০, ০৭:০৩ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : এপ্রিল ৯, ২০২০, ০৭:০৩ পিএম

লকডাউনের পরও মানুষকে ঘরে রাখা যাচ্ছে না

লকডাউনের পরও মানুষকে ঘরে রাখা যাচ্ছে না

একের পর এক লকডাউন হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা, নতুন ভবন। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, বাড়ছে লকডাউনের আওতা। কিন্তু সচেতনতা এখনও সন্তোষজনক নয়। ধরে বেধে রেখেও রাজধানীর অনেক এলাকায় মানুষকে ঘরে রাখা যাচ্ছে না। তবে কিছু জায়গায় মানা হচ্ছে বিধিনিষেধ।

বাসাবোর জিরো গলি। দিন কয়েক আগেই এখানে পাওয়া গেছে করোনা আক্রান্ত একাধিক রোগী। ফলাফল লকডাউন। কিন্তু বাস্তবতা ছবিতেই স্পষ্ট। যাতায়াতকারীদের মুখে একটাই অজুহাত, জরুরি প্রয়োজন। কিন্তু নিজ থেকে সচেতন না হলে, ধরে বেধে কতোক্ষণ সম্ভব?

পুরান ঢাকার সূত্রাপুরে লকডাউন হয়েছে চারটি বাড়ি। বাসাবোর তুলনায় পরিস্থিতি বেশ ভাল। ভবনগুলো থেকে কেউ বের হচ্ছেন না, ঢুকছেনও না। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য যতোটা সম্ভব বাড়িতেই পৌঁছে দিচ্ছে পুলিশ।

লালবাগেও আছে লকডাউন করা কয়েকটি গলি ও একাধিক ভবন। সেখানেও আছে মানুষের আনাগোনা।

ঢাকা উত্তরেও লকডাউন করা হয়েছে একাধিক এলাকা ও ভবন। মোহাম্মদপুরের বেশ কয়েকটি রাস্তায় যাতায়াত নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।

সপ্তাহ পেরিয়েছে মিরপুরের টোলারবাগসহ বেশ কিছু স্থানের লকডাউন পরিস্থিতি।

এসএমএম