সাহেদ করিমকে যারা আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশ করিয়েছে খোঁজা হচ্ছে তাদেরও। নেতারা বলছেন, সাহেদের মতো যারাই অনুপ্রবেশ করে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আওয়ামী লীগ থেকে তাদের বিতাড়িত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নেতারা।
করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) মোকাবিলায় গোটা বিশ্ব যখন বেসামাল তখন বাংলাদেশে এর সুযোগ নিচ্ছেন কিছু অসাধু মানুষ। এদের মধ্যে রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ একজন। রাতারাতি বিপুল সম্পদের মালিক হতে ক্ষমতাসীন দলের লেবাসও নিয়েছেন। পরিচয় দিতেন আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপকমিটির সদস্য হিসেবে। কিন্তু এ তথ্য মিথ্যা বলে প্রমাণিত।
অবশ্য দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মতে, যেভাবেই হোক সাহেদ আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশ করে দল ও সরকারের সুনাম ক্ষুণ্ণ করেছে। কোনও দুর্নীতিবাজ ও প্রতারক আওয়ামী লীগে থাকতে পারে না বলে সাফ জানিয়েছেন নেতারা।
দলের যারা এসব অনুপ্রবেশকারীদের মদদ দিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর বার্তা দিচ্ছেন আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকরা।
নেতাদের মতে, মোহাম্মদ সাহেদের মতো প্রতারকদের গণমাধ্যমে গুরুত্ব পাওয়া দুর্ভাগ্যজনক।
কেএপি