পুলিশের গুলিতে নিহত অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা রাশেদ খানের সঙ্গে মাদক পাওয়া গেলেও তাকে কখনও মাদক সেবন করতে দেখেননি সহকর্মী রিফাত নূর।
ভ্রমণ বিষয়ক তথ্যচিত্র তৈরি করতেই পাহাড়ে গিয়েছিলেন অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা রাশেদ খান ও তার সহকর্মীরা। সেখান থেকে ফেরার পথে কক্সবাজারে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সিনহা রাশেদ খান। তাদের কাছে মাদক পাওয়া গেছে বলে পুলিশ যে দাবি করেছে তা সত্য নয়। এসব তথ্য জানিয়েছেন, সিনহার টিমের আরেক সদস্য তাহসিন রিফাত নূর।
ঘটনার পর শিপ্রাসহ তাকে কটেজ থেকে আটকের পর রামু থানা ও কক্সবাজার এসপি অফিসে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাহসিন রিফাত নূরকে ছেড়ে দিলেও মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় শিপ্রা দেবনাথকে।
ঘটনার পর মধ্যরাতে নীলিমা রিসোর্ট থেকে আটক করা করা হয় শ্রিপা ও রিফাতকে। পরের দিন পরিবারের জিম্মায় রিফাতকে ছেড়ে দেয় পুলিশ।
তারা তথ্যচিত্র তৈরি করতেই কক্সবাজার গিয়েছিলেন। অনেকগুলো তথ্যচিত্র তৈরির কাজ শেষও করা হয়। তবে, অন্যকোনো তথ্যচিত্র তৈরির কাজ তারা করেননি বলেও জানান রিফাত।
রিফাত জানান, ঘটনার দিন পাহাড়ের ওপর থেকে ছবি তুলতে গিয়েছিলেন সিনহা।
৩১শে জুলাই মধ্যরাতে নীলিমা কটেজ গিয়ে পুলিশ তাদের আটক করে থানায় নিয়ে যায়। তাদের সঙ্গে মাদক থাকার দাবটি সত্য নয় বলে জানান তিনি। বেশকিছু দিন সিনহার সঙ্গে কাজ করার কথা জানিয়ে রিফাত বলছেন, মাদক বহন ও সেবনের দাবি দুঃখজনক।
সিনহার এমন মৃত্যু কোনভাবেই মানতে পারছেন না রিফাত।
এম