পাহাড়ি ঢল ও টানা দুই দিনের ভারী বৃষ্টিতে মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙ্গে ফেনীর ৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ভাঙন দেখা দিয়েছে উপজেলা বাজারসহ উত্তর দৌলতপুর ও বরইয়া এলাকায়।
কিশোরগঞ্জের ৮ উপজেলার ৫০ ইউনিয়নের শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছে লাখো মানুষ। বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে এরই মধ্যে আশ্রয় নিয়েছেন প্রায় ৫ হাজার মানুষ।
বন্যার কারণে পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন নেত্রকোণার ৬২টি ইউনিয়নের প্রায় ২ লাখ মানুষ। তাদেরকে উদ্ধার করা এবং ত্রাণ ও চিকিৎসা সেবা পৌঁছাতে প্রশাসনকে সহযোগিতা করছে সেনাবাহিনী।
ধরলা, ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট, তিস্তাসহ কয়েকটি নদ-নদীর পানি বাড়ায় উত্তরাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে। চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন কুড়িগ্রাম, রংপুর, নীলফামারীসহ কয়েকটি জেলার কয়েক লাখ বানভাসি মানুষ।
যমুনা নদীর পানি বেড়ে বগুড়া ও জামালপুরেও নতুন নতুন নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। তবে শেরপুরে বন্যার পানি কিছুটা কমতে শুরু করেছে।
জাগরণ/পরিবেশ/বন্যাপরিস্থিতি/এসএসকে