
গ্রীষ্মকালীন ঘূর্ণিঝরের কারণে বছরে বাংলাদেশের ক্ষতি হয় ১০০ কোটি ডলার। বড় বন্যা হলে এদেশের জিডিপি ৯ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। এমনকি ১ কোটি ৩০ লাখ মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে জলবায়ু অভিবাসী হতে পারে।
সোমবার (অক্টোবর) সকালে রাজধানীর এক হোটেলে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ক্লাইমেট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট প্রতিবদনে উঠে আসে এসব তথ্য। সংস্থাটি বলছে, নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ না নিলে ২০৫০ সাল নাগাদ জিডিপির এক তৃতীয়াংশ কৃষি জমি হারানোর শঙ্কা রয়েছে।
জলবায়ুর বিপর্যয়ে মানুষের মৃত্যু কমাতে উল্লেখযোগ্য অর্জন থাকলেও বাংলাদেশ ঝুঁকির মুখে রয়েছে। দেশে বায়ু দূষণের কারণে বছরে ক্ষতির পরিমাণ জিডিপি'র ৯ ভাগ। বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ক্লাইমেট অ্যান্ড ডেভেলপেমন্ট প্রতিবেদনে উঠে আসে এসব তথ্য।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ২০৫০ সাল নাগাদ জিডিপির এক তৃতীয়াংশ কৃষি জমি হারানোর শঙ্কা রয়েছে। বাস্তুচ্চ্যুত হবে ১ কোটি ৩০ লাখ মানুষ। জলবায়ুর ঝুঁকি কমাতে উন্নত কৃষি উৎপাদন এবং জ্বালানি ও পরিবহন দতক্ষার ওপর জোর দিয়ে কার্যক্রম হাতে নেয়ার পরামর্শ বিশ্বব্যাংকের।
পরিকল্পনামন্ত্রী জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি কমানোর বিষয়টি সরকার গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাংলাদেশে ৩২ শতাংশ মৃত্যু হয় পরিবেশ দূষণের কারণে।
জাগরণ/পরিবেশ/বিশ্বব্যাংকজলবায়ু/এসএসকে