• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: অক্টোবর ২৯, ২০১৯, ১০:৫৬ এএম
সর্বশেষ আপডেট : অক্টোবর ২৯, ২০১৯, ১০:৫৬ এএম

দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত না থেকেও শাস্তির মুখে সাকিব  

দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত না থেকেও শাস্তির মুখে সাকিব  
সাকিব আল হাসান। ফাইল ফটো

একেবারেই অপ্রত্যাশিত এক ঘটনার কারণে এখন বিশ্ব ক্রিকেটে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছেন সাকিব আল হাসান। ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েও অবগত না করার অপরাধে এখন তিনি নিষেধাজ্ঞার দুয়ারে দাঁড়িয়ে আছেন।

বিসিবির এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেছেন, স্পট ফিক্সিং বা ম্যাচ ফিক্সিংয়ের মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি বা অভিযোগও তোলা হয়নি। আইসিসি পরিস্কার জানিয়েছে, সাকিব জুয়াড়ির কাছ থেকে প্রস্তাব পাওয়ার বিষয়টি জানাননি। এতেই আইন ভাঙা হয়েছে। তবে সাকিব কোনো ধরনের দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। 

বোর্ডের ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, আকসু ভালো করেই জানে সাকিব ক্রিকেটে যে কোনো অনৈতিক বিষয়কে ঘৃণা করেন। সাকিবের কেসটা মোহাম্মদ আশরাফুলের মতো নয়। তবে এটা অবশ্যই এ দেশের ক্রিকেটের জন্য বড় দুঃসংবাদ। 

জুয়াড়িদের কাছ থেকে প্রাপ্ত অনৈতিক প্রস্তাব না জানিয়ে চেপে গেলে, লুকানোর চেষ্টা করলে বা আকসুর জিজ্ঞাসাবাদেও অস্বীকার করলে একজন খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে 'আইসিসি অ্যান্টিকরাপশন' ধারা ২.৪.২, ২.৪.৩, ২.৪.৪, ২.৪.৫ ও ২.৪.৬ কার্যকর হবে। এক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৬ মাস আর সর্বোচ্চ ৫ বছরের নিষেধাজ্ঞা দিতে পারবে আইসিসি। সাকিব আকসুর জিজ্ঞাসাবাদে সহযোগিতা করায় ১৮ মাস শাস্তি দেয়ার ব্যাপারে আপাতত সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে আইসিসি। তবে সাকিব শাস্তির মেয়াদ কমাতে আইসিসির কাছে আপিলের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। বিসিবিও সাকিবের শাস্তি কমানোর জন্য যা করণীয় তা করার চেষ্টা করবে জানিয়েছে।

আরআইএস 
 

আরও পড়ুন