• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২০, ১০:০৯ এএম
সর্বশেষ আপডেট : ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২০, ০২:২৫ পিএম

তামিম আউটের পর শান্তর ফিফটি

তামিম আউটের পর শান্তর ফিফটি

দ্বিতীয় সেশন:  শান্তর ফিফটি

প্রথম সেশনের শেষদিকে অল্পকিছুক্ষণ ব্যাটিং করেছিল বাংলাদেশ। তাতেই হারাতে হয়েছিল সাইফ হাসানের উইকেট। দ্বিতীয় সেশনে তামিম ইকবালের উইকেট হারালেও মোটামুটি ভালোই কেটেছে টাইগারদের। ৯৬ রানে তামিম ফেরত গেলেও এই সেশনে শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ১২০ রান। টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি তুলে নিয়ে শান্ত ৫৫ ও অধিনায়ক মুমিনুল হক অপরাজিত আছেন ১২ রানে। 

ফিফটিও করতে পারলেন না তামিম

অনেকদিন ধরেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ব্যাট হাসছে না তামিম ইকবালের। যদিও ঘরোয়া লীগে বেশ দাপটের সঙ্গেই কয়েকদিন আগে ট্রিপল সেঞ্চুরি করেছিলেন। এরপর পাকিস্তানে গিয়ে হয়েছেন ব্যর্থ। ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আশা দেখিয়েও অপমৃত্যু হলো তামিমের ইনিংসের। ৪১ রানে তিরিপানোর বলে চাকাভার হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফেরত যান তিনি। ৯৬ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ।

তামিম-শান্তর প্রতিরোধ

দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশন শেষ হওয়ার আগেই অল আউট হয়ে গিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তাই তো মধ্যোহ্নভোজের আগেই বাংলাদেশকে নামতে হয় ব্যাটিং। কিন্তু দলীয় ১৮ রানে সাজঘরে ফেরত যান সাইফ হাসান। সে দুঃখ ভুলাচ্ছেন তামিম ইকবাল ও সাইফ হাসান। দু'জন মিলে ৫০ রানের জুটি গড়ে এখনো আছেন অপরাজিত। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তামিম ৩০ ও শান্ত ২৭ রানে অপরাজিত আছেন। 

 

সাইফই আউট হলেন শুধু

জিম্বাবুয়েকে দ্বিতীয় দিনের দেড় ঘণ্টার মধ্যেই অল আউট করে ফেলেছিলেন আবু জায়েদ রাহী- তাইজুল ইসলামরা। এরপর ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। ইনিংস উদ্বোধনে তামিম ইকবালের সঙ্গী হন সাইফ হাসান। শুরুটা বেশ আত্মবিশ্বাসী হলেও বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি এই জুটি। ৮ রান করে সাজঘরে ফেরত যান সাইফ। কিন্তু এর বেশি আর ক্ষতি হতে দেননি নাজমুল হোসেন শান্ত ও তামিম। ১০ রান করে তামিম ও ৫ রান করে শান্ত অপরাজিত থেকেই লাঞ্চে গেছেন। বাংলাদেশের স্কোরকার্ডে ১ উইকেট হারিয়ে ২৫ রান।


তাইজুলই ইতি টানলেন জিম্বাবুয়ের ইনিংসের

প্রথম দিনে একটা উইকেটও পাননি। দলের পক্ষে সবচেয়ে খরুচে বোলারটা ছিলেন তাইজুল ইসলামই। কিন্তু দ্বিতীয় দিনে জিম্বাবুয়ের ইনিংসের ইতিটা টেনে দিয়েছেন তিনিই, পেয়েছেন দুই উইকেট। দ্বিতীয় দিনে ৩৭ রান যোগ করতে পেরেছে সফরকারিরা। আগের দিন সেঞ্চুরি করা অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিনের ১০৭ রানই তাদের পক্ষে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। বাংলাদেশের পক্ষে নাইম ইসলাম ৪, আবু জায়েদ রাহী ৪ ও তাইজুল ইসলাম ২টি করে উইকেট পেয়েছেন। ২৬৫ রানে থেমেছে জিম্বাবুয়ের ইনিংস।

অবশেষে উইকেট পেলেন তাইজুল

প্রথম দিনের সবচেয়ে খরুচে বোলার ছিলেন তাইজুল ইসলাম। সাদা পোশাকের ক্রিকেটে বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা এই স্পিনারের সেই আক্ষেপ ঘুঁচলো দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই। চার্লতন তাসুমাকে আউট করে নিজের প্রথম শিকার পেয়ে গেছেন এই স্পিনার। 

রাহীর জোড়া আঘাত

প্রথম দিনেও প্রথম উইকেটটা নিজের ঝুলিতে পুড়েছিলেন আবু জায়েদ চৌধুরী রাহী। জিম্বাবুয়ের স্কোরকার্ডে ৭ রানে থাকতেই কেভিন কাসুজাকে সাজঘরে ফেরান তিনি। দ্বিতীয় দিনেও প্রথম উইকেটটা রাহীই নিয়েছেন। ৬ উইকেটে ২২৮ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শুরু করে সফরকারিরা। দ্বিতীয় দিনে ১২ রান যোগ করার পর ডোনাল্ড তিরিপানোকে লিটন দাসের ক্যাচে পরিণত করেন রাহী।  

প্রথম উইকেট নেয়ার পর নিজের চতুর্থ শিকার পেতেও খুব বেশি দেরি হয়নি রাহীর। এনসেলো এনডেলাবুকে ০ রানে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলে আউট করেন তিনি। 

এমএইচবি

আরও পড়ুন