করোনার কারণে এখনো গৃহবন্দী হয়ে আছেন নারী দলের ফুটবলাররা। যেতে পারছেন না মাঠে, ফিটনেস নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে বাড়িতে বসেই।
ফেডারেশনের কোচ-ট্রেইনাররা সোস্যাল সাইটে পাঠাচ্ছেন ট্রেইনিংয়ের নির্দেশনা। সেই নিয়ম মেনেই আগাচ্ছেন মৌসুমি-মারিয়ারা। প্রায় চার মাস ধরে বন্ধ ফুটবল। মারিয়াদের সময় কাটছে তাই বাড়িতে বসেই। মহামারির প্রকোপ, তাই ঘর থেকে বের হবার উপায় নেই।
লম্বা সময় ফুটবল বন্ধ থাকায় মেয়েরা বিপাকে আছে ঠিকই। বাড়িতে বসে সামাজিক মাধ্যমে যোগাযোগ হচ্ছে কোচ-ট্রেইনারদের সাথে। কাজ চললেও মাঠে ফিরতে না পায়ার হতাশাও বাড়ছে তাদের।
ফুটবলার নুসরাত জাহান মৌসুমী বলেন, ‘বাসায় বসে ফিটনেস ঠিক রাখাটা আমাদের জন্য খুব কষ্টকর। সে রকম জায়গা নেই যে দোড়াদোড়ি করবো। সে রকম সরমজানও নাই তাই নিজেকে ফিট রাখাটা কষ্টকর।’
ফুটবলার মারিয়া মান্দা বলেন, ‘আমাদের যেভাবে চলতে বলা হয়েছে সে ভাবেই চলছি। করোনার কারনে তো মাঠে যাওয়া নিষেধ। যতটুকু পারছি বাসাতেই প্রাকটিস করছি।’
লকডাইন ভেঙে আস্তে আস্তে শুরু হচ্ছে ফুটবল। সমস্যা আছে ঠিকই তার পরও মেয়ের প্রত্যাশা, তারাও দ্রুতই ফুটবল নিয়ে ছুটতে পারবে আগের মতো।
এম