
ঈদের পরে কঠোর লকডাউনের মধ্যেও দেশের দুই পুঁজিবাজারে লেনদেন হবে। তবে তা হবে সীমিত পরিসরে।
বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) থেকে ঈদের ছুটি শুরুর আগের দিন পর্যন্ত তিন কার্যদিবসে পূর্ণ সাড়ে চার ঘণ্টার লেনদেন হবে।
ঈদের ছুটি হবে দুইটি সাপ্তাহিক ছুটিসহ মোট পাঁচদিন।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সংস্থাটি জানিয়েছে, ২৩ জুলাই থেকে সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারের সঙ্গে সমন্বয় করে লেনদেন সূচি ঠিক করা হয়েছে।
বিএসইসি ঠিক করা সময়সূচি অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার ১৫ জুলাই, ১৮ ও ১৯ জুলাই সকাল ১০টায় লেনদেন শুরু হয়ে চলবে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত।
ঈদের ছুটির পর ২৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সাপ্তাহিক ছুটি ছাড়া বাকি দিনগুলোতে সকাল ১০টায় লেনদেন শুরু হয়ে চলবে দুপুর ১টা পর্যন্ত।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামী ২০ জুলাই থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত ছুটি থাকবে। ২৩ ও ২৪ জুলাই সাপ্তাহিক ছুটিতেও স্বাভাবিকভাবে লেনদেন বন্ধ থাকবে।
লেনদেন সময়সীমার বিষয়ে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকেও জানিয়ে দিয়েছে বিএসইসি।
একইসঙ্গে মোট জনবলের চার ভাগের একভাগ দিয়ে সব ধরনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সব ব্রোকারেজ হাউস, মার্চেন্ট ব্যাংক, সম্পদ ব্যবস্থাপক কোম্পানিসহ সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানকে অফিস কার্যক্রম চালু রাখার নির্দেশনাও দিয়েছে বিএসইসি।
এর আগে মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) এক সার্কুলারে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার ১৫ জুলাই এবং ১৮ ও ১৯ জুলাই সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে।
ঈদের ছুটি শেষে ২৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সরকার ঘোষিত লকডাউনে সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন কার্যক্রম চলবে।
জাগরণ/এসএসকে