• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২, ২০২৩, ১২:০৫ এএম
সর্বশেষ আপডেট : ফেব্রুয়ারি ২, ২০২৩, ১২:০৫ এএম

চিনির বাজারে নৈরাজ্য

চিনির বাজারে নৈরাজ্য
ছবি ● প্রতীকী

বাজারে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে কেজিতে ১০ টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে চিনি।

বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে খোলা চিনি ১০৭ ও প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকায় বিক্রির কথা থাকলেও কিনতে হচ্ছে চড়া দামে।

খুচরা ব্যবসায়ীদের দাবি, মিল থেকেই মানা হচ্ছে না নির্ধারিত মূল্য। বাজার স্বাভাবিক রাখতে অভিযানের কথা বলছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

২৬ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনির দাম বৃদ্ধির কথা জানায় চিনি পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। ঘোষণা অনুযায়ী, এক কেজি পরিশোধিত খোলা চিনি ১০৭ ও প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকায় বিক্রির কথা ১ ফেব্রুয়ারি থেকে। কিন্তু বাজারে চিত্র ভিন্ন।

রাজধানীর বেশিরভাগ বাজারে খোলা চিনি উধাও হয়ে গেছে। আর প্যাকেটজাত চিনি পাওয়া গেলেও কিনতে হচ্ছে ১২০ টাকারও বেশি কেজি দরে। এমনিতেই নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির দৌড়ে নাজেহাল ভোক্তারা। তার ওপর নতুন করে চিনির দাম বাড়ায় চাপ বেড়েছে আরও।

ঘোষিত নতুন দামের চিনি এখনও বাজারে আসেনি। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোই চিনির কৃত্রিম সংকট তৈরি করছে বলে দাবি করছে বিক্রেতারা।

চিনির দাম বেশি নেয়ার বিষয়টি নজরে এসেছে ভোক্তা অধিদফতরেরও। গ্রাহকের স্বার্থে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনার আশ্বাস দিয়েছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

বছরে ১৮ থেকে ২০ লাখ টন পরিশোধিত চিনির চাহিদা রয়েছে দেশে। রাষ্ট্রীয় চিনিকলগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৫ হাজার টনে। ফলে চাহিদার প্রায় পুরোটাই আমদানি করতে হয়।

জাগরণ/অর্থনীতি/কেএপি