• ঢাকা
  • শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
প্রকাশিত: আগস্ট ২১, ২০২৩, ০৬:৩৮ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : আগস্ট ২১, ২০২৩, ০৬:৩৮ পিএম

পেঁয়াজ আমদানি

শুল্ক-কর তুলে দিতে এনবিআরকে চিঠি

শুল্ক-কর তুলে দিতে এনবিআরকে চিঠি
ছবি ● ফাইল ফটো

পেঁয়াজের দাম সহনীয় রাখতে আমদানির ক্ষেত্রে পণ্যটির ওপর শুল্ক-কর প্রত্যাহার চেয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআরকে) চিঠি পাঠিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। 

পেঁয়াজ আমদানি বর্তমানে ৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক ও ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়করসহ ১০ শতাংশ শুল্ক-কর দিতে হয়। সোমবার ট্যারিফ কমিশনের পাঠানো চিঠিতে এই দুই শুল্ক-করই প্রত্যাহারের অনুরোধ করা হয়েছে। 

রপ্তানিতে ভারত সরকার অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয়ার পর বাংলাদেশের পেঁয়াজের দামবৃদ্ধির মধ্যে কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটি আমদানি উন্মুক্ত করে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, দাম মোকাবেলার জন্য মিশর, তুরস্ক আমদানি করতে হবে। এ নিয়ে কাজও চলছে। যারা পেঁয়াজ আমদানি করতে চায়, তাদেরই অনুমতি (আইপি) দেয়া হবে। 

সম্প্রতি ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে। আর এই খবরে সুযোগ নেয়ার চেষ্টা করছে দেশের ব্যবসায়ীরা। বাড়তি দামের পেঁয়াজ আমদানি না হলেও এরি মধ্যে পণ্যটির দাম বেড়ে গেছে।

পাশাপাশি বেশি দামের আশায় দেশের বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি কমিয়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।

সোমবার কারওয়ান বাজারের পাইকারি আড়তে একেক জায়গায় একেক দামে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। দুই দিন আগে ৭৮ থেকে ৮০ টাকার দেশী পেঁয়াজ পাইকারি বাজারে ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

৫০ টাকার ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬২ থেকে ৬৫ টাকায়। তবে পেঁয়াজের দাম সবচেয়ে বেশি বেড়েছে খুচরা বাজারে। পাইকারির তুলনায় ২০ থেকে ৩০ টাকা দাম বেড়ে দেশি পেঁয়াজ ১০৫ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়।