• ঢাকা
  • শুক্রবার, ০৩ মে, ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: জুলাই ২৫, ২০১৯, ০৭:৪৪ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : জুলাই ২৫, ২০১৯, ০৭:৪৫ পিএম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫৪৭ জন 

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫৪৭ জন 
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৫৪৭ জন -ফাইল ছবি

গত ২৪ ঘণ্টায় (২৪ জুলাই সকাল ৮টা থেকে ২৫ জুলাই) ৫৪৭ জন ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন্স সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম তথ্যটি নিশ্চিত করেছে।

নতুন আক্রান্ত ৫৪৭ জন নিয়ে এ বছর জানুয়ারি থেকে ২৫ জুলাই পর্যন্ত ঢাকায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা ৯ হাজার ০৩৬ জনে দাঁড়াল। বর্তমানে ভর্তি আছেন ২২৬৭ জন।

অন্যদিকে, হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন্স সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের দেয়া তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ জনে। যদিও রোগ নিয়ন্ত্রণ, রোগতত্ত্ব ও গবেষণা কেন্দ্র (আইইডিসিআর) বলছে, ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা ১৫ জনেরও বেশি।

২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৫৪৭ জনের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১২ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৫৮ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ২৭, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৬৩, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ৩০, বারডেম হাসপাতালে ৯ , রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ১৮, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪২, পিলখানাস্থ বিজিবি হাসপাতালে ৭ জন ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন।

এছাড়াও বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২২ জন, ইবনে সিনা হাসপাতালে ১৫, স্কয়ার হাসপাতালে ১১, সেন্ট্রাল হাসপাতালে ২৫, কাকরাইল ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে ১৯, ইউনাইটেড হাসপাতালে ১৫, খিদমা হাসপাতালে ১১, সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮, সালাউদ্দিন হাসপাতালে ১৩, পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৯ জন ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন্স সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সহকারী পরিচালক ও চিকিৎসক আয়েশা আক্তার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে, গত ২৩ জুলাই সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ৫৬০ জন, ২২ জুলাই সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ৪৭৩, গত ২১ জুলাই সকাল ৮টা পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ৪০৩, ২০ জুলাই সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার ২৮৫ এবং ১৯ জুলাই সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ২৩৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়েছে বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে তথ্য ছিল।
 

আরএম/একেএস
 

আরও পড়ুন