• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: নভেম্বর ২২, ২০১৯, ০২:৪৩ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : নভেম্বর ২২, ২০১৯, ০৩:২০ পিএম

তিনজনের শূন্য, ছয় জন আউট

তিনজনের শূন্য, ছয় জন আউট
ফাইল ছবি

চারদিকে আয়োজনের কমতি নেই এতটুকু। বলের গোলাপি রঙের সঙ্গে মিল রেখে পুরো কলকাতা শহরকে মোড়ে দেয়া হয়েছে ওই রঙে। বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশের জন্যই প্রথম এই টেস্টে হাজির হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। ঘণ্টা বাজিয়ে তিনি ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। 

মাঠের খেলা শুরুর আগে ভাগ্যের পরীক্ষাতেও জয়ী হয়েছিল বাংলাদেশ। টস জিতে মুমিনুল নিয়েছিলেন ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত। তবে মাঠের ক্রিকেটের সেই দুরঅবস্থার পরিবর্তন ঘটেনি এতটুকু। ব্যাটিংয়ে নেমে স্কোরকার্ডে ২০ রান তোলার আগেই বাংলাদেশ হারিয়েছে তিন টপ-অর্ডার ব্যাটসম্যানকে। 

একেবারে শুরুটা অবশ্য খারাপ হয়নি। দুই চার হাঁকিয়ে তরুণ সাদমান ইসলাম অভয় দিয়েছিলেন যত গর্জে গোলাপি বল আসলে তত বর্ষে না। তবে খানিক বাদেই তা ভুল প্রমান করে ব্যাটসম্যানদের আউট হওয়ার মিছিলটা শুরু করেন ধারবাহিকভাবে ব্যর্থ হওয়া ইমরুল কায়েস। 

দলের সংগ্রহটা যখন ১৫ রান, তখন ইশান্ত শর্মার বল এসে লাগে ইমরুলের পায়ে। শুরুতে আঙ্গুল তুলেননি আম্পায়ার, তবে ভারত রিভিউ নিলে সিদ্ধান্ত বদলে আউট হন তিনি। এরপর উইকেটে এসেই যেন ফিরে যাওয়ার তাড়া পেয়ে বসে অধিনায়ক মুমিনুল হককে। 

উমেশ ইয়াদবের বলে রোহিত শর্মার বলে সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরপর আর সহ্য হয়নি মোহাম্মদ মিথুন। অধিনায়কের মতোই তিনিও ফেরেন কোনো রান না করে। ব্যাটসম্যানদের গোল্ডেন ডাকের হ্যাটট্রিক করে আউট হয়ে গেছেন দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম।

একা যেই প্রতিরোধটা গড়ছিলেন সাদমান। তাও শেষ হয়েছে উমেশ ইয়াদবের বলে ক্যাচ দিয়ে তার সাজঘরে ফেরায়। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ৩৮ রান।  

এমএইচবি