• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: অক্টোবর ৮, ২০২১, ১১:৩১ এএম
সর্বশেষ আপডেট : অক্টোবর ৮, ২০২১, ০৬:০৮ পিএম

ঢাকায় বঙ্গবন্ধু-বাপু ডিজিটাল প্রদর্শনীর সমাপ্তি ১১ অক্টোবর

ঢাকায় বঙ্গবন্ধু-বাপু ডিজিটাল প্রদর্শনীর সমাপ্তি ১১ অক্টোবর
এই প্রদর্শনীটি ১১ অক্টোবর পর্যন্ত ঢাকায় উন্মুক্ত থাকবে। ছবি: সংগৃহীত।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে বঙ্গবন্ধু-বাপু ডিজিটাল প্রদর্শনী থাকছে আজ সহ আর মাত্র ৪ চারদিন অর্থাৎ ১১ অক্টোবর পর্যন্ত। ১১ অক্টোবরের পর, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, খুলনা এবং কলকাতায়ও বঙ্গবন্ধু-বাপু ডিজিটাল প্রদর্শনীটি প্রদর্শিত হবে।

এর আগে বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় ভারতীয় হাইকমিশন আয়োজিত এই প্রদর্শনী ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত ঢাকায়  জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল।
 
২৬ সেপ্টেম্বর যৌথভাবে প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এবং ভারতীয় হাইকমিশনার শ্রী বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী। সে সময় উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী।

বঙ্গবন্ধু-বাপু ডিজিটাল প্রদর্শনী আমাদের দুই দেশের জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও উত্তরাধিকারের মতো অনন্য একটি বিষয়কে উদযাপন করছে। দুই দেশের সরকার মুজিববর্ষ স্মরণে এবং মহাত্মা গান্ধীর সার্ধশততম জন্মবার্ষিকী এবং ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রদর্শনীটি বিশেষভাবে আয়োজন করেছিল।

প্রদর্শনীটি দেখার পর শিক্ষার্থীদের কিছু প্রতিক্রিয়া ও অনুভূতি দেখুন নিচের ভিডিওটিতে- 

প্রসঙ্গ, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২০ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারত-বাংলাদেশ ভার্চুয়াল শীর্ষ সম্মেলনে প্রদর্শনীটি উদ্বোধন করেছিলেন। ২০২১ সালের মার্চে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকালে দুই প্রধানমন্ত্রী ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত বিশেষ প্রদর্শনীটি পরিদর্শন করেন এবং এর ভূয়সী প্রশংসা করেন। মহাত্মা গান্ধী ডিজিটাল জাদুঘরের কিউরেটর বিরাদ ইয়াগনিক দ্বারা বিশেষভাবে পরিচালিত এই অনন্য ডিজিটাল প্রদর্শনী ২০২০ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ২০২১ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে প্রদর্শিত হয়েছিল, যেখানে এটি বেশ প্রশংসিত হয়।

ভারতীয় হাইকমিশন, বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি সবাইকে আন্তরিকভাবে এই প্রদর্শনী দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানায়। এই প্রদর্শনীর অভিজ্ঞতাকে আরও বেশি সমৃদ্ধ করার জন্য অনন্য এবং বিশেষায়িত প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

 

জাগরণ/এসকেএইচ