বিদেশে বাংলাদেশ বিমানের ২ হাজার ১৮৬ ট্রাভেল এজেন্টের মধ্যে ১৮টি এজেন্টের কাছে বিমানের বকেয়া ২ শত কোটি ২ লাখ ৩৫ হাজার ৫৫৯ টাকা।

সোমবার (১৭ জুন) জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি মোহাম্মদ সেলিমের টেবিলে উত্থাপিত এক প্রশ্নের জবাবে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী এ তথ্য জানান। 

প্রতিমন্ত্রীর দেয়া তথ্য অনুযায়ী, কলকাতার মেসার্স কুকা ট্রাভেলসের কাছে ২১ লাখ ১০ হাজার ৬৬৯ টাকা, জেদ্দার আল হামরা ট্রাভেলের কাছে ৫ লাখ ৯২ হাজার ৯০৮ টাকা, জেদ্দার আলোকলবি ট্রাভেলের কাছে ৩৮ হাজার ৫৯২ টাকা, রিয়াদের মেসার্স অসফার ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজমের কাছে ৯ কোটি ৪০ লাখ ৩৭ হাজার ৫২২ টাকা, লন্ডনের মেসার্স ইউনাইটেড ট্রাভেলসের কাছে ২ কোটি ৭৬ লাখ ৫৫ হাজার ৩৮৭ টাকা, লন্ডনের মেসার্স বসুন্ধরার কাছে ১৮ লাখ ৪৪ হাজার ২৫৩ টাকা, লন্ডনের মেসার্স নীল আকাশের কাছে ৪৬ লাখ ৮২ হাজার ৭৯৯ টাকা, লন্ডনের মেসার্স কুশিয়ারার কাছে ৩ কোটি ৪২ লাখ ৯৮ হাজার ১৫ টাকা, লন্ডনের মেসার্স কেএমসি ট্রাভেলস লিমিটেডের কাছে ৩৩ লাখ ৮০ হাজার ৭৩৫ টাকা, লন্ডনের এইচএসি ট্রাভেলসের কাছে ১৮ লাখ ৬১ হাজার ৫০৩ টাকা, লন্ডনের মেসার্স এয়ার এক্সপ্রেস ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরসের কাছে ৪১ লাখ ৪২ হাজার ১০৩ টাকা, কুয়েতের ইন্টারনিটি ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেলসের কাছে ৩০ লাখ ৬৩ হাজার ৬৫১ টাকা, কুয়েতের সালওয়া ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজমের কাছে ২ লাখ ৫৩ হাজার ৩৫ টাকা, কুয়েতের আল ফরওয়ানিয়া ট্রাভেলসের কাছে ১ লাখ ৬৪ হাজার ৫৩ টাকা, কুয়েতের রামসিস ট্রাভেলসের কাছে ৫ লাখ ১২ হাজার ৭৫ টাকা, কুয়ালালামপুরের মেসার্স তারা ট্রাভেলসের কাছে ১৭ লাখ ১১ হাজার ৫৪৯ টাকা ও দাম্মামের আল নাসের ট্রাভেলের কাছে ৫ কোটি ৪১ লাখ ৫৮৮ টাকা।

তিনি বলেন, টাকা আদায়ের জন্য স্থানীয়ভাবে মামলা দায়ের করা হয়েছে, যা চলমান আছে।

এইচএস/এসএমএম