• ঢাকা
  • শুক্রবার, ০৩ মে, ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: আগস্ট ৭, ২০১৯, ০২:০৯ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : আগস্ট ৭, ২০১৯, ০২:১০ পিএম

ডাকসু ভিপি নুরসহ ৭ জনের প্রতিবেদন ২৫ সেপ্টেম্বর

ডাকসু ভিপি নুরসহ ৭ জনের প্রতিবেদন ২৫ সেপ্টেম্বর
ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুর-ফাইল ছবি

ডাকসু নির্বাচনে রোকেয়া হলের প্রভোস্ট জিনাত হুদাকে লাঞ্ছিত করা ও ভাঙচুরের মামলায় ভিপি নুরুল হক নুরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর (বুধবার) ধার্য করেছে আদালত।

বুধবার মামলাটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য ঢাকা মহানগর হাকিম সারাফুজ্জামান আনছারী প্রতিবেদন দাখিলের এ তারিখ ধার্য করেন।

গত ১১ মার্চ (সোমবার) রাতে ঢাবির নৃত্যকলা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মারজুকা রায়না শাহবাগ থানায় নুরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন। এতে অজ্ঞাত পরিচয় ৩০-৪০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

মামলার বাকী আসামিরা হলেন- বাম জোটের ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক লিটন নন্দী, ছাত্রদলের জিএস প্রার্থী আনিসুর রহমান খন্দকার, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের জিএস প্রার্থী উম্মে হাবীবা বেনজীর, রোকেয়া হল সংসদের ভিপি পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ মৌসুমী, ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক পদে জয়ী সাধারণ ছাত্রী অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আখতার হোসেন এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র জোটের প্রার্থী শ্রবণা শফিক দীপ্তি।

মামলায় অভিযোগে বলা হয়, ‘১১ মার্চ আসামিরা ডাকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণের সময় হেরে যাওয়ার ভয়ে পরস্পর যোগসাজশে ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ বানচাল করার জন্য অজ্ঞাত ৩০/৪০ জন ছাত্র-ছাত্রী একত্র হয়ে গুজব সৃষ্টি করে। তারা রোকেয়া হল সংসদের ভেতর ট্রাংক ভর্তি সিলমারা ব্যালট পেপার রয়েছে মর্মে আরও ছাত্র-ছাত্রীদের ডেকে বলে ভোট গ্রহণ হবে না, আপনারা চলে যান। তখন সাধারণ শিক্ষার্থীরা ভোট না দিয়ে চলে যায়। এ সময় প্রভোস্ট জিনাত হুদা আশ্বস্ত করেন, ওই ট্রাংকে ব্ল্যাংক ব্যালট পেপার রয়েছে। কিন্তু তারা তা বিশ্বাস না করে প্রভোস্টকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। তারা রোকেয়া হল সংসদের দরজা-জানালা লাথি মেরে ভাঙচুর করেছে।

এইচএম/এসএমএম

আরও পড়ুন