• ঢাকা
  • শনিবার, ০৪ মে, ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: আগস্ট ১, ২০১৯, ০৪:২৫ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : আগস্ট ১, ২০১৯, ০৪:২৫ পিএম

ডিএনসিসিতে মশক নিধনযন্ত্র আধুনিকায়নের উদ্যোগ

ডিএনসিসিতে মশক নিধনযন্ত্র আধুনিকায়নের উদ্যোগ
নীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম

মশক নিধনে গতানুগতিক পদ্ধতি থেকে বের হয়ে আধুনিক পদ্ধতি অনুসরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। মশক নিধন কর্মীরা সাধারণত পিঠে মশক নিধন ওষুধের সিলিন্ডার বহন করে হেঁটে বিভিন্ন জায়গায় ওষুধ প্রয়োগ করেন। এটি একদিকে সময় সাপেক্ষ, অন্যদিকে শ্রমসাধ্যও বটে। 

সম্প্রতি সিটি করপোরেশনের মেয়র মো.আতিকুল ইসলামের উদ্যোগে মোটরবাইকে মশক নিধনযন্ত্র স্থাপন করে মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। শুরুতে পরীক্ষামূলকভাবে ১০টি অঞ্চলের প্রতিটিতে ১টি করে মোটরবাইক-কাম-মশকনিধনযন্ত্র দেয়া হয়। প্রতিটি বাইকে ২ জন কর্মী থাকেন। একজন বাইকটি চালান, অন্যজন পেছনে বসে মশার ওষুধ প্রয়োগ করেন। প্রতিটি বাইকের মাধ্যমে ঘণ্টায়য় প্রায় সোয়া দুই কিলোমিটার ওষুধ প্রয়োগ করা যায়।  

বৃহস্পতিবার (০১ আগস্ট) গুলশানে মশক নিধন কার্যক্রম ও পরিচ্ছন্নতা অভিযানে উপস্থিত হয়ে এ তথ্য জানান স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। এ সময় তিনি এ ধরনের  উদ্যোগ দেখে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। 

এ সময় মেয়র জানান, এতে সময়, শ্রম ও অর্থ সাশ্রয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ ধরনের মোটরবাইক-কাম-মশক নিধন যন্ত্র পর্যায়ক্রমে আরো বাড়ানো হবে। তিনি আরো বলেন, মশক নিধন কার্যক্রমে সম্ভাব্য সব ধরনের আধুনিক প্রযুক্তি যুক্ত করা হবে। মশক নিধন কর্মীদের জবাবদিহিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জিপিএস ট্র্যাকার স্থাপনের কাজটিও প্রায় চূড়ান্ত।      

টিএইচ/বিএস 
 

আরও পড়ুন