• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০২ মে, ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৯, ০৮:৩০ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৯, ০৮:৩৪ পিএম

ক্যাসিনোর সরঞ্জাম আমদানি, ৬ প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত

ক্যাসিনোর সরঞ্জাম আমদানি, ৬ প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত
চ্যানেলটোয়েন্টিফোর-এর সৌজন্যে

খেলনার আড়ালে মিথ্যা ঘোষণায় আমদানি হয়েছে ক্যাসিনোর পণ্য। এ কাজে জড়িত ৬টি প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া জানান, পুরো বিষয়টির জোর তদন্ত চলছে।

ক্যাসিনো কাণ্ডে এখন আলোচনার কেন্দ্রে রাজধানী ঢাকা। ধরা পড়ার পর জানা যাচ্ছে, ভেতরে ভেতরে কীভাবে, কত বিপুল পরিমাণ ক্যাসিনো সরঞ্জাম আমদানি হয়েছে। চ্যানেলটোয়েন্টিফোর

আমদানি নীতি আদেশে ক্যাসিনো পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ কিনা- এ বিষয়ে স্পষ্ট নির্দেশনা না থাকার সুযোগে এসব সরঞ্জাম আমদানি হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের তথ্যমতে, সরঞ্জামের বেশিরভাগই এসেছে চীন থেকে। চট্টগ্রাম বন্দর, বেনাপোল স্থলবন্দর ও রাজধানীর কমলাপুর আইসিডি দিয়ে। এতে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের সম্পৃক্ততা পেয়েছে সংস্থাটি। সেগুলো হলো- সিক্স সি করপোরেশন, নিনাদ ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, বেস্ট টাইকুন এন্টারপ্রাইজ, নিউ হোপ এগ্রোটেক লিমিটেড, পুষ্পিতা এন্টারপ্রাইজ ও এবি ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল। বেশিরভাগ পণ্যই এসেছে মিথ্যা ঘোষণায়।

এনবিআর জানায়, জড়িতদের ঢেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এরা শুল্ক ফাঁকি দিয়ে থাকলে সেটিও দেখা হবে। গেলো ৯ বছর ধরে এসব পণ্য কী হারে এসেছে, কারা এনেছে- তার তদন্ত করা হচ্ছে।

এনবিআর জানায়, নতুন নীতিমালা না হওয়া পর্যন্ত বর্তমান নীতিমালাই অনুসরণ করছে এনবিআর। আমদানিতে যে এইচএস কোড ব্যবহার করা হয়েছে- তাতে মূলত ভিডিও গেমস, বিলিয়ার্ড টেবিল, বোলিং যন্ত্রপাতি আমদানি করা হয়।

এসএমএম

আরও পড়ুন