• ঢাকা
  • বুধবার, ১৫ মে, ২০২৪, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
প্রকাশিত: এপ্রিল ৯, ২০১৯, ০৩:২৪ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : এপ্রিল ৯, ২০১৯, ০৩:২৪ পিএম

মুন্সিগঞ্জে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন ও প্রত্নবস্তু নিয়ে সংবাদ সম্মেলন 

মুন্সিগঞ্জে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন ও প্রত্নবস্তু নিয়ে সংবাদ সম্মেলন 

মুন্সিগঞ্জে ‘বিক্রমপুর অঞ্চলের প্রত্নতাত্ত্বিক খনন ও গবেষণা’ শীর্ষক কর্মসূচির ২য় পর্যায় ২০১৮-১৯ এ আবিষ্কৃত প্রত্নবস্তু নিয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। 

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) বেলা ১২ টার দিকে জেলার টঙ্গীবাড়ী উপজেরার নাটেশ্বর দেউল এলাকায় ‘অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশন’র আয়োজনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
 

সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের জানানো হয়, ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরেও ঐতিহাসিক বল্লাল বাড়িতে উৎখননে প্রাচীন বসতির আলামত আবিষ্কৃতসহ হরেক রকমের মৃৎপাত্র, ধাতব ও পাথরের প্রত্নবস্তু, উদ্ভিজ্জ ও প্রাণীজ অবশেষ আবিস্কৃত হয়েছে। যা মুন্সিগঞ্জ তথা বিক্রমপুরের প্রাচীন ইতিহাসকে  সমৃদ্ধ করবে এবং পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটাবে। এছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে পূর্বের আবিষ্কৃত বিভিন্ন বিষয়ের তথ্য তুলে ধরা হয়।

প্রত্নতাত্ত্বিক খনন ও গবেষণা কর্মসূচির পরিচালক ও  জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. সুফি মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আশফাকুজ্জামন, টঙ্গীবাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান জগলুল হালদার, ইউএনও মোসামৎ হাসিনা আক্তা, সদর ইউএনও ফারুক আহমেদ প্রমুখ।

এর আগে, অতিথিবৃন্দরা নাটেরশ্বর দেউল ও রঘুরামপুর বৌদ্ধ  বিহার এলাকা প্রত্নতাত্ত্বিক নির্দশন সমূহ পরিদর্শন করেন।

প্রসঙ্গত, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ও প্রত্নতত্ত্ব অধিদফরের সহযোগিতায় ও অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বিক্রমপুর অঞ্চলে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন ও গবেষণা শীর্ষক কর্মসূচিটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। 

একেএস