• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০২ মে, ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: জুলাই ২৮, ২০১৯, ০৫:৩০ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : জুলাই ২৮, ২০১৯, ০৫:৩০ পিএম

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে লেনদেন কমেছে ডিএসইর

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে লেনদেন কমেছে ডিএসইর

টানা দরপতনের পর গত কয়েকদিন ধরে পুঁজিবারে সূচকের পতন কৃত্রিমভাবে ঠেকিয়ে রাখা হচ্ছে। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অস্থিরতা ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। তবে রোববার (২৮ জুলাই) দিনশেষে ডিএসইতে সূচক অপরিবর্তিত ছিল। 

অন্যদিকে অপর পুঁজিবাজার সিএসইতে সূচক সামান্য বেড়েছে। তবে দিনশেষে দেশের দুই পুঁজিবাজারে কমেছে আর্থিক ও শেয়ার লেনদেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, টানা দরপতনের কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আত্নবিশ্বাসের অভাব দেখা দিয়েছে। এর প্রধান কারণ হলো- আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিপর্যয়। বিশেষ করে চলতি মাসের শুরুতে পিপলস লিজিং অবসায়নের খবরে পুরো আর্থিক খাতে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পুঁজিবাজারে।

এদিন ডিএসইতে মোট ৩৫১টি কোম্পানির ১৫ কোটি ৪৬ লাখ ৮৩ হাজার ১১৫ টি শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ২১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টির দাম। দিনশেষে ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে শূন্য দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ১৩৩ পয়েন্টে উন্নীত হয়। ডিএস-৩০ মূল্য সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৩৯ পয়েন্ট, ডিএসইএস শরীয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৭৬ পয়েন্টে উন্নীত হয়। এদিন ডিএসইতে ৪০৬ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। আগের দিন কেনাবেচা হয়েছিল ৪৬৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ২৭১টি কোম্পানির ৭৭ লাখ ৮ হাজার ২৭৪টি শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। লেনদেন হওয়া এসব শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে দাম বেড়েছে ৯২টির, কমেছে ১৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে সিএসইতে ২০ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। আগেরদিন বৃহস্পতিবার সিএসইতে কেনাবেচা হয়েছিল ২৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। এদিন সিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে মাত্র ২ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৭১৩ পয়েন্ট উঠে আসে। আগের দিন সিএসইর সূচক ছিল ১৫ হাজার ৭১১ পয়েন্ট।

এআই /বিএস 
 

আরও পড়ুন