• ঢাকা
  • শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: মে ২৬, ২০১৯, ০১:৫১ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : মে ২৬, ২০১৯, ০১:৫১ পিএম

ব্যস্ত সময় পার করছে নড়াইলের দর্জি কারিগররা

ব্যস্ত সময় পার করছে নড়াইলের দর্জি কারিগররা

আসন্ন ঈদ-উল-ফিতরকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছে নড়াইলের দর্জি কারিগররা। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করছে তারা। যেন দম ফেলবার ফুরসত নেই তাদের। এখন শহরের বিভিন্ন এলাকার দর্জিপাড়ায় কান পাতলেই শোনা যায় কেবল মেশিনের শব্দ।

মূলত ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি। আর এ খুশির দিনে নতুন কাপড় ছাড়া যেন পরিপূর্ণতা পায় না। তাইতো পরিবারের কর্তা ব্যক্তিরা পছন্দের কাপড় কিনতে ছুটছেন বিভিন্ন দোকানে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নতুন পোশাক তৈরির জন্য ছিট কাপড়ের দোকানগুলোতে ভিড় করছেন। চেষ্টা করছেন সাধ্যমতো কাপড় কিনতে। এরপর প্রতিযোগিতা শুরু হয় পোশাক তৈরির দর্জি কারিগরদের।

কারিগরদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এবার সালোয়ার-কামিজ বেশি বানানো হচ্ছে। যার মজুরি নেয়া হচ্ছে ৩০০-৩৫০ টাকা। পাঞ্জাবির মজুরি নেয়া হচ্ছে ৩০০ টাকা, প্যান্ট ৩৫০-৪০০ টাকা। শার্ট ৩০০ টাকা।

শহরের পৌর সুপার মার্কেটের মোল্যা ক্লথ স্টোরের মালিক আব্দুল মতিন বলেন, ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে দোকানে ছিট কাপড় বিক্রি ভালো হচ্ছে। কাপড়ের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে থাকায় বিক্রি বেড়েছে বলেও জানান তিনি।

রেক্স টেইলার্সের মালিক সুজিত কুমার বলেন, ইতিমধ্যে আমরা তৈরি পোশাকের অর্ডার নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছি। অনেক কাজ রয়েছে সেগুলো তৈরি করে কাস্টমারের হাতে নির্দিষ্ট সময়ে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছি।

ক্রেতা আবিদা সুলতানা বলেন, আমারসহ পরিবারের সদস্যদের জন্য পোশাক তৈরির জন্য কাপড় কিনলাম, তবে দাম একটু বেশি বলে অভিযোগ করেন তিনি। 

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বলেন, জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে হাট-বাজারগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতারা যাতে নিরাপদে কেনা-বেচা করতে পারে সে বিষয়ে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছে। পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও গোয়েন্দা পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে।

কেএসটি