• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: জুলাই ২০, ২০১৯, ০১:২৪ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : জুলাই ২০, ২০১৯, ০১:২৪ পিএম

‘অবৈধ স্থাপনা সব পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদ করা হবে’

‘অবৈধ স্থাপনা সব পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদ করা হবে’

অবৈধ দখলদারদের পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদ করা হবে। ঝুঁকিপূর্ণ নদীর বাঁধে গাইডওয়াল দেয়া হবে। নদীগুলো রক্ষা করার জন্য প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। দ্রুত তা বাস্তবায়নের জন্য কাজ চলছে। শনিবার সকালে হবিগঞ্জের নতুন ও পুরাতন খোয়াই নদী প্রকল্প পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন, পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এমপি।

এ সময় তিনি আরও বলেন, পুরাতন খোয়াই নদীর প্রকল্প অনেক বড়। শহর রক্ষা করার জন্য নতুন খোয়াই নদীতেও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ দেয়া হবে। সবগুলো একই প্রকল্পে নেয়া হয়েছে। এ এলাকাবাসীকে ভাল রাখার জন্য যত দ্রুত সম্ভব প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। নদী ভেঙে যাতে গ্রাম বা শহর প্লাবিত না হয়।

 প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, প্রতিটি কাজই সময় সাপেক্ষ। কারণ এগুলো সরেজমিন দেখতে হয়। প্ল্যানিং করতে হয়। এরপর অনেক প্রক্রিয়া শেষে এটির কাজ শুরু করতে হয়। এখানে জেলা প্রশাসক যেভাবে কাজ করছেন অন্যান্য জেলায় যদি তার মতো আন্তরিক জেলা প্রশাসক পাওয়া যেতো তবে অবৈধ কোন স্থাপনা আমার মনে হয় না থাকতো। একটি প্রকল্প হয়ে গেলে জেলা প্রশাসক থাকুক বা না থাকুক কোন সমস্যা হবে না। এটি বাস্তবায়ন হবেই।

পরিদর্শনকালে প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন- দেওয়ান শাহ নেওয়াজ মিলাদ গাজী এমপি, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাহমুদুল ইসলাম, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মো. মাহফুজুর রহমান, জেলা প্রশাসক মাহমুদুল কবির মুরাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্ল্যাসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা। দুপুরে প্রতিমন্ত্রী নবীগঞ্জ উপজেলার কুশিয়ারা নদীর ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন।

কেএসটি