• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৩১, ২০১৯, ০১:৪৬ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : ডিসেম্বর ৩১, ২০১৯, ০৮:৩৯ পিএম

প্রাথমিকে পাসের হার ৯৫.৫০, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩,২৬,০৮৮ 

প্রাথমিকে পাসের হার ৯৫.৫০, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩,২৬,০৮৮ 
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী জাকির হোসেন -ছবি : জাগরণ

এ বছর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) ও ইবতেদায়ী পরীক্ষায় পাসের হার ৯৫.৫০ ভাগ। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩,২৬,০৮৮ জন।

মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী জাকির হোসেন এ তথ্য জানান।

এ বছর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২৪ লাখ ৫৪ হাজার ১৫১ জন শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে পাস করেছে ২৩ লাখ ৪৩ হাজার ৭৪৩ জন। এর মধ্যে ১১ লাখ ২৪ হাজার ২২৫ জন ছাত্র এবং ১৩ লাখ ২৯ হাজার ৯২৬ জন ছাত্রী। এবার জিপিএ প্রাপ্ত পেয়েছে ৩ লাখ ২৬ হাজার ৮৮ জন। এর মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৪১ হাজার ৪৫১ জন আর ছাত্রী ১ লাখ ৬৩৭ জন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী জাকির হোসেন জানান, এবারের প্রথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ২৪ লাখ ৫৪ হাজার ১৫১ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল। এর মধ্যে ১১ লাখ ২৪ হাজার ২২৫ জন ছাত্র আর ১৩ লাখ ২৯ হাজার ৯২৬ জন ছাত্রী। এদের মধ্যে সকল বিষয়ে পাস করেছে ২৩ লাখ ৪৩ হাজার ৭৪৩ জন শিক্ষার্থী। যার পাসের হার ৯৫.৫০ ভাগ। এবার জিপিএ প্রাপ্ত পেয়েছে ৩ লাখ ২৬ হাজার ৮৮ জন। এর মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৪১ হাজার ৪৫১ জন আর ছাত্রী ১ লাখ ৬৩৭ জন। 

জাকির হোসেন জানান, এবারের পরীক্ষায় ছাত্রদের পাশের হার ৯৫.৩৭ আর ছাত্রীদের পাশের হার ৯৫.৬১ ভাগ। অর্থাৎ প্রাথমিকে অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে কিছুটা এগিয়ে।

তিনি আরো বলেন, এবারের পরীক্ষায় ৮ বিভাগের মধ্যে বরিশাল বিভাগ শীর্ষে রয়েছে। এই বিভাগের পাশের হার ৯৬.৬১ ভাগ। ৬৪ জেলার মধ্যে গাজীপুর জেলা প্রথম স্থানে রয়েছে। মোট ৫১০ টি উপজেলার মধ্যে এবারের পরীক্ষায় ১টি উপজেলায় অর্থাৎ ভোলার দৌলতখানে শতভাগ পাস করেছে। 

গণশিক্ষা মন্ত্রী জানান, এবারের ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ৩ লাখ ৪ হাজার ১৭৮ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে ১ লাখ ৫৭ হাজার ৯৩৬ জন ছাত্র এবং ১ লাখ ৪৬ হাজার ২৪২ জন ছাত্রী। এ পরীক্ষায় ২ লাখ ৯১ হাজার ৮৭৫ জন সব বিষয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। এদের পাশের হার ৯৫.৯৬ ভাগ। এদের মধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১১ হাজার ৮৭৭ জন। 

এমএএম/একেএস/টিএফ