• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৬, ২০২০, ০২:৪৮ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : জানুয়ারি ১৬, ২০২০, ০৪:০৪ পিএম

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ১ ফেব্রুয়ারি

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ১ ফেব্রুয়ারি
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি- ছবি : জাগরণ

আগামী ১ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে শুরু হচ্ছে এসএসসি, দাখিল, এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষা ২০২০। এতে অংশ নিচ্ছেন দেশের ৩ হাজার ৫১২ কেন্দ্রে ২৮ হাজার ৮৮৪টি প্রতিষ্ঠানের ২০ লাখ ৪৭ হাজার ৭৭৯ জন শিক্ষার্থী। 

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

এ সময়  উপস্থিত ছিলেন- শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব শাহাবুদ্দিন মুন্সি (কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ) ও মাহাবুব হোসেন (মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ)। 

আসন্ন এই পরীক্ষার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবারও সৃজনশীল প্রশ্নপত্রে এসএসসি দাখিল ও সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সারাদেশে মোট ৩৫১২ টি কেন্দ্রের ২৮ হাজার ৮৮৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এ পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা অংশ নিচ্ছে। এসএসসি পরীক্ষায় নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ছাত্রের তুলনায় এবছর ৫১ হাজার ৪০৪ জন ছাত্রী বেশি অংশ নিচ্ছে। দাখিল পরীক্ষায় ছাত্রের তুলনায় ১২ হাজার ৯৮৭ জন ছাত্রী বেশি অংশ নেবে। 

ডা. দীপু মনি জানান, ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২০ সালে মোট পরীক্ষার্থী কমেছে ৮৭ হাজার ৫৫৪ জন এর মধ্যে ছাত্র কমেছে ৪৬ হাজার ৮৭ জন এবং ছাত্রী কমেছে ৪৮ হাজার ৪৮৬। এবছর প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ২০২ টি কেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ১৫ টি। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে নিয়মিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৮৮ জন এবং অনিয়মিত পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩ লাখ ৭১ হাজার ৩২৫ জন এবং বিশেষ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ লাখ ৮২ হাজার ৫৯৪ জন। তিনি বলেন, বিজ্ঞান বিভাগে এবছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৫ লাখ ৫ হাজার ২৬ জন। যা ২০১৯ সালে ছিল ৫ লাখ ৪১ হাজার ৩৫৩ জন।

‘পরীক্ষার্থীর সংখ্যা গত বছরের তুলনায় ৮৭ হাজার কম কেন’ এমন প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, জেএসসি পরীক্ষায় এর আগের বছর উত্তীর্ণের হার কম ছিল, আর যারা জেএসসিতে উত্তীর্ণ হয়েছে তারাই শুধুমাত্র এসএসসিতে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। এজন্য এবার পরীক্ষার্থী কিছুটা কম। এছাড়াও আপনারা জানেন এসএসসির টেস্ট পরীক্ষায় এলাও না হলে মূল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ থাকে না, এ বিষয়টি এখানে উল্লেখযোগ্য।

 

এমএএম/টিএফ/একেএস