সম্প্রতি বাসার প্রয়োজনে হবিগঞ্জ শহরের টি আর ইলেকট্রো মার্ট থেকে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে রেজিস্ট্রেশন করতেই ১০ লাখ টাকা পান গৃহবধূ আসমা বেগম সাদিয়া। একসঙ্গে এত টাকা পেয়ে খুশিতে আত্মহারা তিনি। তার পরিবারে এখন আনন্দের বন্যা। কিছু টাকা দিয়ে তিনি জমি কিনবেন আর বাকি টাকা ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া জন্য জমা করে রাখবেন বলে জানিয়েছেন।
চেক প্রদান উপলক্ষে খাজা গার্ডেন সিটির ওয়ালটনের এক্সক্লুসিভ পরিবেশক ‘টি আর ইলেকট্রো মার্টে’ শুক্রবার (৯ আগস্ট) রাতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে ক্রেতা আসমা বেগম সাদিয়ার হাতে তুলে দেয়া হয় ১০ লাখ টাকার চেক।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ সদর উপজেলার চেয়ারম্যান মোতাচ্ছিরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রবিউল ইসলাম, টি আর ইলেকট্রো মার্টের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান মোদারিছ আলী টেনু, ওয়ালটন সিলেট জোনের এরিয়া ম্যানেজার আসাদুজ্জামান, ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের কো-অর্ডিনেটর নাজমুল হোসাইন ইভান, সার্ভিসিং সিস্টেম ম্যানেজার সোহেল রানা, টি আর ইলেকট্রো মার্টের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর কাওসার আহমেদ সানী, সিইও চিন্ময় আংশুসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
বিজয়ী গৃহবধূ আসমা বেগম সাদিয়া শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার নিশাপট গ্রামের মো. সারাজ মিয়ার স্ত্রী। সারাজ মিয়া নারায়ণগঞ্জে একটি গার্মেন্টসে চাকরি করেন।
১ আগস্ট টি আর ইলেকট্রো মার্টস থেকে একটি ফ্রিজ কেনেন সাদিয়া। ফ্রিজটি কেনার পর তার মোবাইল নাম্বার দিয়ে তা রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এর কিছুক্ষণ পরই তার মোবাইল ফোনে ওয়ালটনের কাছ থেকে মেসেজ আসে। সেটি খুলতেই দেখেন, তিনি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন! খুশিতে আত্মহারা হয়ে পড়েন তিনি ও তার পরিবারের লোকজন। খবরটি সঙ্গে সঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে তার গ্রামে।
এনআই