• ঢাকা
  • শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৫, ২০১৯, ০৫:২০ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : ডিসেম্বর ১৫, ২০১৯, ০৫:২০ পিএম

অর্থ আত্মসাৎ : জামিন মেলেনি ঢাকা ব্যাংকের আমিনুলের

অর্থ আত্মসাৎ : জামিন মেলেনি ঢাকা ব্যাংকের আমিনুলের

অর্থ আত্মসাতের মামলায় ঢাকা ব্যাংকের ধানমণ্ডি শাখার ভিপি ও ইনচার্জ আমিনুল ইসলামের জামিনে জারি করা রুল ডিসচার্জ ফর নন প্রসিকিউশন করলেন হাইকোর্ট।

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেয়।

শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হেলেনা বেগম চায়না। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী হোসাইন মোহাম্মদ ইসলাম।

আইনজীবী আমিন উদ্দিন মানিক জানান, গত ১৬ জুলাই তাকে কেন জামিন দেয়া হবে না, সেই মর্মে ২ সপ্তাহের রুল দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। শুনানি শেষে রুল ডিসচার্জ ফর নন প্রসিকিউশন মর্মে এ রায় দেন। ফলে তার জামিন হয়নি।

তিনি জানান, আসামিরা একে অন্যের যোগসাজশে বিশ্বাস ভঙ, ক্ষমতার অপব্যবহার, জাল রেকর্ডপত্র তৈরি করে প্রতারণা, ভুয়া রফতানি দেখিয়ে ২৬টি বিল ঢাকা ব্যাংক লিমিটেডের ধানমণ্ডি শাখায় জমা দেন। পরে তারা ১৭টি বিলের বিপরীতে ২৬ কোটি ৮৫ লাখ ৯৮ হাজার ১২৬ টাকা উত্তোলন করেন। এর মধ্যে ৩টি বিলের মূল্যসহ ও চতুর্থ বিলের আংশিক মূল্যসহ মোট ৫ কোটি ৬১ লাখ ১০ হাজার টাকা ব্যাংকে ফেরত এবং অবশিষ্ট ১৪টি বিলের মূল্য ২১ কোটি ২৪ লাখ ৯১ হাজার ৪৭১ টাকা ব্যাংকে ফেরত না দিয়ে আত্মসাৎ করেন।

এ ঘটনায় ২০১৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর দুদকের সহকারী পরিচালক ইকবাল হোসেন ৭ জনকে আসামি করে ধানমণ্ডি থানায় মামলা করেন।

আমিনুল ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন- সাইমেক্স লেদার প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান তালহা শাহরিয়ার আইয়ুব টি এস আইয়ুব, তার স্ত্রী পরিচালক তানিয়া রহমান, ঢাকা ব্যাংকের এভিপি ও সিপিসি সুলতানা ফাহমিদা, মেসার্স এস অ্যান্ড এস এজেন্সির মালিক বিভূতি ভূষণ বালা, মেসার্স জামান এন্টারপ্রাইজের মালিক শেখ আসাদুজ্জামান মিন্টু এবং মেসার্স সাদাত এন্টারপ্রাইজের মালিক আমিনুল ইসলাম।

এমএ/টিএফ

আরও পড়ুন